পদ্মার ভাঙনে বিলীন হওয়ার পথে দোহারের মেঘুলা বাজার

1186
পদ্মার ভাঙনে বিলীন হওয়ার পথে দোহারের মেঘুলা বাজার

প্রতিবছর বর্ষা মওসুমে ঢাকার দোহার উপজেলায় নদীভাঙন ভয়াবহ আকার ধারণ করে। মওসুমের শুরু থেকেই অব্যাহত ভাঙনের ফলে গত দুই বছরে বিলীন হয়ে গেছে দোহার উপজেলার নারিশা ইউনিয়নের মধুরচর, রানীপুর ও নারিশার বিস্তীর্ণ এলাকা। এরই মধ্যে মানচিত্র থেকে হারিয়ে গেছে মধুরচর ও রানীপুর গ্রাম।
এ দুটি গ্রামের কয়েক শ’ বসতবাড়ি, পুরনো স্থাপনাসহ ফসলি জমি পদ্মায় চলে যাওয়ায় অনেক পরিবার এখন পথের ভিখারি। ছিন্নমূলের মতো এখন তারা অসহায় জীবন যাপন করছেন। এদের মধ্যে কেউ অন্যের বাড়িতে আশ্রয় নিয়েছেন, আবার অনেকে জীবন-জীবিকার টানে চলে গেছেন অন্য কোথাও। আবার কেউ রাস্তার পাশে কোনোভাবে ঠাঁই নিয়ে বসবাস করছেন। ইতোমধ্যে নারিশা ইউনিয়নের ঐতিহ্যবাহী মেঘুলাবাজারের বেশির ভাগ অংশ পদ্মায় বিলীন হয়ে গেছে। গত দুই মাসে বাজারের অন্তত ৫০টির বেশি দোকান নদীভাঙনের শিকার হয়েছে। এ কারণে বাজারের ব্যবসায়ীরা আর্থিকভাবে মারাত্মক ক্ষতির মুখে পড়েছেন। অনেকে দুর্বিষহ জীবন যাপন করছেন বলে জানা গেছে।
প্রতিবছর বর্ষা মওসুমে ঢাকার দোহার উপজেলায় নদীভাঙন ভয়াবহ আকার ধারণ করে। মওসুমের শুরু থেকেই অব্যাহত ভাঙনের ফলে গত দুই বছরে বিলীন হয়ে গেছে দোহার উপজেলার নারিশা ইউনিয়নের মধুরচর, রানীপুর ও নারিশার বিস্তীর্ণ এলাকা। এরই মধ্যে মানচিত্র থেকে হারিয়ে গেছে মধুরচর ও রানীপুর গ্রাম। এ দুটি গ্রামের কয়েক শ’ বসতবাড়ি, পুরনো স্থাপনাসহ ফসলি জমি পদ্মায় চলে যাওয়ায় অনেক পরিবার এখন পথের ভিখারি। ছিন্নমূলের মতো এখন তারা অসহায় জীবন যাপন করছেন। এদের মধ্যে কেউ অন্যের বাড়িতে আশ্রয় নিয়েছেন, আবার অনেকে জীবন-জীবিকার টানে চলে গেছেন অন্য কোথাও। আবার কেউ রাস্তার পাশে কোনোভাবে ঠাঁই নিয়ে বসবাস করছেন।
প্রায় দুই শ’ বছরের পুরনো এই বাজারটি রক্ষায় সরকারের পক্ষ থেকে কোনো পদক্ষেপ নেয়া হয়নি বলে জানা গেছে। ভাঙনের মুখে রয়েছে মেঘুলা মহিলা মাদরাসা। চারতলা এ মাদরাসা ভবনটি নদীভাঙনের শিকার হলে শিক্ষাকার্যক্রম মারাত্মক ব্যাহত হবে বলে জানিয়েছেন প্রতিষ্ঠানটির প্রধান। তিনি জানান, মাদরাসাটি নদীতে বিলীন হলে ৩ শতাধিক শিক্ষার্থী নিয়ে আমরা কোথায় দাঁড়াবো। এ নিয়ে আমরা শঙ্কিত।
প্রতিবছর বর্ষা মওসুমে ঢাকার দোহার উপজেলায় নদীভাঙন ভয়াবহ আকার ধারণ করে। মওসুমের শুরু থেকেই অব্যাহত ভাঙনের ফলে গত দুই বছরে বিলীন হয়ে গেছে দোহার উপজেলার নারিশা ইউনিয়নের মধুরচর, রানীপুর ও নারিশার বিস্তীর্ণ এলাকা। এরই মধ্যে মানচিত্র থেকে হারিয়ে গেছে মধুরচর ও রানীপুর গ্রাম। এ দুটি গ্রামের কয়েক শ’ বসতবাড়ি, পুরনো স্থাপনাসহ ফসলি জমি পদ্মায় চলে যাওয়ায় অনেক পরিবার এখন পথের ভিখারি। ছিন্নমূলের মতো এখন তারা অসহায় জীবন যাপন করছেন। এদের মধ্যে কেউ অন্যের বাড়িতে আশ্রয় নিয়েছেন, আবার অনেকে জীবন-জীবিকার টানে চলে গেছেন অন্য কোথাও। আবার কেউ রাস্তার পাশে কোনোভাবে ঠাঁই নিয়ে বসবাস করছেন।
গত দুই বছরে বিলীন হয়ে গেছে দোহার উপজেলার নারিশা ইউনিয়নের মধুরচর, রানীপুর ও নারিশার বিস্তীর্ণ এলাকা। এরই মধ্যে মানচিত্র থেকে হারিয়ে গেছে মধুরচর ও রানীপুর গ্রাম।
স্থানীয়রা জানান, ভাঙন অব্যাহত থাকলে মেঘুলাবাজারের পাশাপাশি ঢাকা দোহারের প্রধান সড়কটিও বিলীন হয়ে যাবে। জানা গেছে, এ বছর জরুরি ভিত্তিতে ড্রেজার দিয়ে নদীর মাঝখানে একটি চ্যানেল নির্মাণ করা হলেও এখনো পর্যন্ত থামেনি পদ্মার ভাঙন। ক্ষতিগ্রস্তরা অভিযোগ করে বলেন, আমাদের এ দুর্দিনে জনপ্রতিনিধিদের আমরা কাছে পাই না। তাদের অভিযোগ ড্রেজার দিয়ে যে কাজ করা হয়েছে তাতে ভাঙন আরো বেড়েছে। এখানে স্থায়ী বাঁধ নির্মাণ করা না গেলে ধীরে ধীরে হারিয়ে যাবে এসব এলাকা। নারিশা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান সালাউদ্দিন দরানী বলেন, স্থায়ী বাঁধের জন্য পানি উন্নয়ন বোর্ডের সাথে এ বিষয়ে কথা হযেছে

আপনার মতামত দিন