নির্বাচন করতে পারছেন না ঐক্যফ্রন্ট প্রার্থী খন্দকার আবু আশফাক

1765

উপজেলা চেয়ারম্যান থেকে সরাসরি নির্বাচনে অংশ গ্রহন না করার বিধানে আটকে গেছে ঢাকা জেলা বিএনপির সাধারন সম্পাদক ও সদ্য সাবেক নবাবগঞ্জ উপজেলা চেয়ারম্যান খন্দকার আবু আশফাকের প্রার্থীতা। চেম্বার জজ থেকে তার প্রার্থীতার শুনানী পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চে বদলী করা হয়েছে। পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চে স্থানান্তর হওয়ার কারনে তার আদেশের শুনানীর দিন ধার্য করা হয়েছে ১০ জানুয়ারী। ফলে ৩০ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঐক্যফ্রন্ট প্রার্থী খন্দকার আবু আশফাকের অংশ গ্রহন এক হিসাবে অসম্ভবই হয়ে দাঁড়িয়েছে।

কুলা প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করা বিকল্প ধারার জালাল উদ্দিনের করা রিটের প্রাথমিক শুনানি নিয়ে ১৭ ডিসেম্বর সোমবার বিচারপতি জে বি এম হাসান ও বিচারপতি মো. খায়রুল আলমের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ রুল খন্দকার আবু আশফাকের মনোনয়ন স্থগিতের এ আদেশ দেন। এর বিরুদ্ধে করা রিভিউএ ২৩ ডিসেম্বর চেম্বার জজ আদালতে উঠার কথা থাকলেও একদিন পিছিয়ে ২৪ ডিসেম্বর সোমবার চেম্বার জজ আদালতে উঠলে তার শুনানীর জন্য পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চে পাঠায় আদালত। এই সময় খন্দকার আবু আশফাকের পক্ষে যুক্তি তর্ক উপস্থাপন করেন ব্যারিস্টার আন্দালিভ রহমান পার্থ ও ব্যারিস্টার কাজল।

অন্য খবর  কালিগঙ্গার তিনটি ব্রিজ সম্পূর্ণ হলে দোহার-নবাবগঞ্জ পাল্টে যাবে: সালমান এফ রহমান

খন্দকার আবু আশফাকের একটি সূত্র জানায়, যেহেতু ১০ তারিখে এই রুলের পূর্ণাঙ্গ শুনানী হবে সেহেতু ৩০ ডিসেম্বর ঢাকা-১ সংসদীয় আসনে নির্বাচন স্থগিত করার জন্য আবেদন করা হতে পারে।

আপনার মতামত দিন