দোহারের হাবিব বিন আনোয়ারের “নীলাদ্রি নীলের আঁচল” বই একুশে বই মেলায়

199

এবার বই মেলায় প্রকাশিত হয়েছে দোহারের হাবিব বিন আনোয়ারের “নীলাদ্রি নীলের আঁচল” নামে বইটি। দোহারের লেখক হাবিব বিন আনোয়ারের বই নীলাদ্রি নীলের আঁচল প্রকাশিত হয়েছে একুশে বই মেলা – ২০২২ এ। একুশে বই মেলার ১৩৬ নং স্টল নবসাহিত্য স্টল থেকে পাঠকেরা বইটি সংগ্রহ করতে পারবেন। এছাড়া, ২০২২ সালের কলকাতা বইমেলায় থেকেও বইটি প্রকাশিত হয়েছে।

ঢাকা জেলার দোহার উপজেলার মৌড়া গ্রামে হাবিব বিন আনোয়ার, পিতা মরহুম মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেন ও মাতা মরহুমা আয়েশা খাতুন। তার জন্ম ১৯৮১ সালের ১৫ মে। তিনি এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। পরিবারে চার ভাই, দুই বোনের মধ্যে তিনি সর্ব কনিষ্ঠ। ব্যক্তি জীবনে তিনি বিবাহিত তার এক ছেলে ও এক মেয়ের আছে। তাঁর স্ত্রী (রুবিনা ইয়াছমিন) একজন সনামধন্য হাইস্কুলের শিক্ষিকা। হাবিব শিক্ষা জীবন ঐতিহ্য বাহি সরকারি মাদরাসা আলিয়া ঢাকা থেকে হাদিস বিভাগে কৃতত্বের সাথে কামিল পাশ করেন। তিনি জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বি এ (অনার্স) এম এ ডিগ্রি অর্জন করেন। পেশা শিক্ষকতা( উপাধ্যক্ষ), সাহিত্যের প্রতি ভালবাসা থেকেই তিনি লেখালেখি করেন। তিনি ১৯৯০ সাল থেকে স্থানীয় এবং জাতীয় দৈনিক পত্রিকায় বিভিন্ন বিভাগে গল্প, ফিচার, ছড়া, কবিতা লেখালেখি করে আসছেন। তাঁর এ পর্যন্ত তিনটি যৌথ কাব্য গ্রন্থ যথা ডাক বাংলা কাব্য কুঞ্জ,মানবতার দাবি এবং বিরহ গ্রন্থ বেড়িয়েছে। ২০২২ সালে অমর একুশে বই মেলা কলকাতা থেকে যৌথ কাব্য গ্রন্থ শব্দের ফেরিঘাট বের হচ্ছে। তিনি দুই বাংলার সনামধন্য সাহিত্য পরিষদ “পশ্চিম বঙ্গ সাহিত্য পরিষদ, সর্ব ভারতীয় সাহিত্য পরিষদ, ডাক বাংলা সাহিত্য একাডেমি, সাহিত্য বন্ধন আলোর পথে যাত্রা, আন্তর্জাতিক কবি সাহিত্য পরিষদ, শিকড় সাহিত্য পরিষদ, বিশ্ব সাহিত্য পরিষদ, আন্তর্জাতিক সাহিত্য অঙ্গন, দর্পণ সাহিত্য পরিষদ, বিশ্ব সাহিত্য ও সংস্কৃতি উদ্যান, বঙ্গসাহিত্য পত্রিকা,দুর্নিবার সাহিত্য পরিষদ, ময়ূরাক্ষী সাহিত্য পরিষদ, অচিন পুর এক্সপ্রেস, বনানী বাংলা সাহিত্য পরিষদসহ অসংখ্য সাহিত্য পরিষদ থেকে সেরা কবি ও লেখক হিসেবে সনদ পেয়েছেন। একাধারে তিনি নতুন প্রজন্মের উদীয়মান কবি, সাহিত্যিক, সাহিত্যপ্রেমী ও ছড়াকার। তাঁর একক কাব্যগ্রন্থের পাশাপাশি আরো বেশ কয়েকটি কাব্য গ্রন্থ প্রকাশের পথে ও কাজ চলমানের অপেক্ষায় আছে। সে জন্য তিনি সকলের কাছে দোয়া চেয়েছেন।

অন্য খবর  দোহারে দাঁতের চিকিৎসায় দুর্দশা   

আপনার মতামত দিন