দোহারের বাজারে দ্রব্য মূল্যের উর্ধগতি

433
দোহারের বাজারে দ্রব্য মূল্যের উর্ধগতি

ঢাকা জেলার দোহার উপজেলায় বেড়েছে নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যের মূল্যে। দোহারের জযপাড়া বাজার, মেঘুলা বাজার, নারিশা বাজার, মুকসুদপুর বাজার, কার্তিকপুর বাজারে ঘুরে দেখা গেছে নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যমুল্যের উর্ধগতি। দোহারের অন্যতম বড় বাজার জয়পাড়া বাজারে নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্য মূল্যের লাগামহীন মূল্য। ক্রেতাদের নাগালের বাহিরেই চলে যাচ্ছে।

জয়পাড়া বাজারে সাপ্তাহিক দুটি হাট সহ প্রতিদিন নিত্য প্রয়োজনীয় পন্য দ্রব্য বেচাকেনা হয়ে থাকে। সেই সুবাদে বিভিন্ন অঞল হতে দোহারের জয়পাড়া বাজারে ভির করে ক্রেতা বিক্রেতা। ক্রেতাদের চাহিদা সুযোগ নিয়ে ক্রমেই বিভিন্ন দ্রব্য মূল্যের দাম বেড়েই চলছে।যার ভোক্ত ভোগী সাধারন জনগন। মহামারী করোনা ভাইরাস কভিট ১৯ সংক্রমণের  ও বৃষ্টির কারনে কিছু দ্রব্য মূল্য বৃদ্ধি হচ্ছে বলে জানান বিক্রেতাগন। সেই সাথে মানছেননা ক্রেতা বিক্রেতা সামাজিক দূরত্ব যেখানে দোহার কে দেওয়া হয়েছে রেড জোন এবং অর্থনৈতিক অবস্থা মন্দা হওয়ায় ও শ্রমজীবীরা ঘরে বসে থাকায় কিনতে পারছে না চাহিদা মত পন্যদ্রব্য,প্রতি চালের বস্তায় মূল্য বৃদ্ধি ২০০টাকা,কাচামরি ৮০টাকা থেকে ১২০টাকা কেজিতে মূল্য বৃদ্ধি পেয়েছে, বেগুন ৫০টাকা কেজি, আদা ১৪০টাকা কেজি, হলুদ২৪০টাকা, শুকনামরিচ ২৮০টাকা কেজি, বেড়েই চলছে দ্রব্যমূল্যে দাম, সেই সাথে আলু, পিয়াজ, রসুন, পটল, তৈল, ডাল, মাংস দাম ঠিক থাকলেও বেড়েই চলছে অনেক পন্যদ্রব্যের মূল্য।

অন্য খবর  নারিশায় অগ্নিকাণ্ডে পাঁচটি দোকান ভস্মীভূত, ক্ষয়ক্ষতি ১১ লাখ টাকা

জয়পাড়া বাজারে সাপ্তাহিক হাটে হাজার হাজার মানুষের জন সমাগম হয়। সেই ভিড় ঢেলেই বাজার করছেন ক্রেতারা। নেই সামাজিক দুরত্বের কোন চিহ্ন। জয়পাড়া বাজারে আসা একজন দিনমজুর নিউজ৩৯৮কে বলেন, চাইলেও সামাজিক দুরত্ব মানা সম্ভব না। আর ঘরে বইসা থাকাও আমাদের পক্ষে সম্ভব না। করোনা আমাদের না মারলেও কাজ করতে না পারলে আমরা ক্ষুধাতেই মারা যাবো। আর বাজারের যেই অবস্থা, কোন কিছু কেনার উপায় নাই। আল্লাহর উপর ভরশা করা ছাড়া এখন আর কোন উপায় নাই।

আপনার মতামত দিন