গালিমপুর উচ্চ বিদ্যালয়ে পিঠা-পুলির উৎসব ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান

64
পিঠা-পুলির উৎসব ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান

রিপোর্টার সোহেল মাহমুদ : ঢাকার নবাবগঞ্জ উপজেলায় গালিমপুর রহমানিয়া উচ্চ বিদ্যালয় শীতকালিন পিঠা উৎসব ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। এই সময় বিদ্যালয় এর শিক্ষাথীরা পাচঁ স্টলে বিভিন্ন ধরনের গ্রামিন পিঠার আয়োজন করেন।শীতকালে মানে বাঙালির উৎসব উৎসব ভাব। পৌষ ও মাঘ মাস বাংলাদেশে শীতকাল হলেও নতুন চালে পিঠা খাওয়ার ধুম শুরু হয় কার্তিক মাসে নতুন ধান কাটার পর থেকেই। কার্তিকের মরা মঙ্গাকে অতিক্রম করে কৃষকের গোলা নতুন ধানে ভরে ওঠে। ভারতীয় উপমহাদেশে নতুন চালের গুড়া দিয়ে পৌষ পার্বণে পিঠা খাওয়ার প্রচলন অনেক প্রাচীন কাল থেকই চলে এসেছে।কুয়াশাচ্ছন্ন ভোর হোক বা সন্ধ্যায় গাঁয়ের বধূরা চুলার পাশে বসে ব্যস্ত সময় কাটায় পিঠা তৈরিতে। অতিথি বিশেষ করে জামাইদের এ সময় দাওয়াত করে পিঠা খাওয়ানো হয়। এ সময় খেজুরের রস থেকে গুড়, পায়েস এবং নানারকম মিষ্টান্ন তৈরি হয়। খেজুরের রসের মোহনীয় গন্ধে তৈরি পিঠা-পায়েস আরও বেশি মধুময় হয়ে ওঠে। সবচেয়ে জনপ্রিয় পিঠা হচ্ছে ভাপা পিঠা। তাছাড়াও আছে চিতই পিঠা, দুধচিতই, ছিট পিঠা, দুধকুলি, ক্ষীরকুলি, পাটিসাপটা, ধুপি পিঠা, নকশি পিঠা, মালাই পিঠা, মালপোয়া, পাকন পিঠা, ঝাল পিঠা ইত্যাদি। শতাধিক ধরনের পিঠার প্রচলন রয়েছে বাংলাদেশে।

অন্য খবর  দোহারে চলছে নিরাপদ সড়ক ও জনসচেতনা লিফলেট বিতরণ

এসময় প্রধান অতিথি ড. খন্দকার আজিজুল ইসলাম বলেন, বিলপ্ত হয়ে পরছে শীত কালিন পিঠা তাই আগামি প্রজন্মের জন্য আয়জন করা হয়েছে এই শীতকালিন পিঠা-পুলির উৎসব। আগামি প্রজন্ম জাতে গ্রামীন পিঠা থেকে বঞ্চিত না হয়। এবং শীতকালে বাঙালির পিঠা উৎসব যেন বাঙালির সৃতিচারণ হয়ে থাকতে পারে এই বিষয়ে সকল ছাত্র ছাত্রী ও অভিভাবক বৃন্দুর প্রতি প্রত্যাশা করে।প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। ড. খন্দকার আজিজুল ইসলাম। অতিরিক্ত সচিব, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ mrowisko klan winyl Amazon finch fischerhut zapatipas runnng nike amprtiguacipn γιλεκο γυ sapato feminino oxford salto tratorado preto verniz wäschespinne toom défilé de mode robe de soirée yeezy shoes lego star wars 75107 luvme wigs on sale značkové hodinky rolex portable led work light zaino uomo di marca amazon wäschespinne toom défilé de mode robe de soirée সরকার। অতিথি হিসেবে আরো ছিলেন। উপজেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি ও বাহ্রা ইউনিয়ন পরিষদ ইউপি চেয়ারম্যান ড.সাফিল উদ্দিন মিয়া। কলাকোপা ইউনিয়ন ইউপি চেয়ারম্যান ইব্রাহিম খলিল। বারুয়াখালী ইউপি চেয়ারম্যান এম এ বারী বাবুল। গালিমপুর ইউনিয়ন ইউপি চেয়ারম্যান ইউপি চেয়ারম্যান আজিজুল রহমান ভূঁইয়া আজিম। সভাপতি চোরা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল বাসেত। সভাপতিত্ব করেন বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো: জয়নাল আবেদীন। এছারাও উপস্থিত ছিলো বিদ্যালয় এর শিক্ষক, শিক্ষিকা সহ সকল ছাত্র ছাত্রী ও অভিভাবক বৃন্দু।

অন্য খবর  নবাবগঞ্জে মহাকবি কায়কোবাদের জন্মজয়ন্তি পালিত

এই সময় শিক্ষার্থীরা জানান শীতকালীন সময় সবচেয়ে আকর্ষণীয় বিষয় হচ্ছে পিঠা তৈরি ও খাওয়া। তবে পিঠা খাওয়ার চেয়ে তৈরি করতে আরো বেশি আনন্দ লাগে। এবং শীতকালীন সময়ে অতিথি আসলেই সবাই মিলে তৈরি করতে হবে নানা ধরনের পিঠা এটা যেন না করলেই নয়। সাথে তো অবশ্যই থাকতে হবে খেজুরের রস জাতীয় কোন পিঠা।

আপনার মতামত দিন