শুভ জন্মদিন মিস্টার এমপি

    627

    আজ শুভ জন্মদিন দোহার-নবাবগঞ্জ তথা ধাকা-১ আসনের এমপি সালমান এফ রহমানের। নিউজ৩৯ এর পক্ষ থেকে এই দিনে মিস্টার এমপি-কে প্রাণঢালা অভিনন্দন ও আন্তরিক শুভেচ্ছা। জনকল্যাণ ও উন্নয়নমূলক কর্মকান্ডে তিনি এই অঞ্চলে অবিস্মরণিয় হয়ে থাকবেন, তিনি দীর্ঘজীবি হবেন এই প্রত্যাশা করছে নিউজ৩৯। এক নজরে সালমান এফ রহমানের জীবন বৃত্তান্ত।
    জন্মঃ সালমান এফ রহমান ১৯৫১ সালের ২৩ মে করাচিতে জন্মগ্রহণ করেন।তিনি ঢাকা জেলার দোহার উপজেলার শাইনপুকুর গ্রামের এক ঐতিহ্যবাহী সম্ভ্রান্ত মুসলিম জমিদার পরিবারের গর্বিত সন্তান।
    পিতাঃ তাঁর পিতা মরহুম ফজলুর রহমান ছিলেন খ্যাতিমান আইনজীবী।তিনি অবিভক্ত বাংলার মুখ্যমন্ত্রী,শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হকের নেতৃত্বাধীন পার্লামেন্টের চিফ হুইপ ছিলেন।পরবর্তীসময়ে তিনি হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী সরকারের রাজস্বমন্ত্রী ছিলেন।তিনি ১৯৪৭-১৯৫৩ সাল পর্যন্ত তদানিন্তন পাকিস্তানের কেন্দ্রীয় মন্ত্রী সভার সদস্য হিসেবে শিক্ষা ও বাণিজ্যমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন।
    মাতাঃ তাঁর মাতা সৈয়দা ফাতিনা রহমান কিশোরগঞ্জের ঐতিহ্যবাহী জঙ্গল বাড়ির সৈয়দ বংশের জমিদার সৈয়দ মুহম্মদ আতিকুল্লাহর কন্যা।সৈয়দ মুহম্মদ আতিকুল্লাহ হযরত শাহজালাল (রঃ) – এর সিলেট বিজয়ের প্রধান সিপাহসালার সৈয়দ নাসিরুদ্দিনের বংশধর ছিলেন।সৈয়দা ফাতিনা রহমান মাতৃসূত্রে নবাব আব্দুল লতিফ, নবাব সৈয়দ মুহম্মদ, শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক এবং হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর বংশধর ছিলেন।তিনি উপমহাদেশের অন্যতম প্রথম মুসলিম ছাত্রী হিসেবে স্বর্ণপদকসহ প্রথম শ্রেণিতে প্রথম স্থান অধিকার করে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মাস্টার্স ডিগ্রি অর্জন করেন এবং লেডি ব্রেবুন কলেজে লেকচারার হিসেবে কর্মজীবন শুরু করেন।কর্মজীবনে তিনি শিক্ষাক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখেন।
    পারিবারিক জীবনঃ সালমান এফ রহমান ব্যক্তিজীবনে বিবাহিত।স্ত্রী,এক পুত্র এবং চার নাতি-নাতনি নিয়ে তার সংসার।
    শিক্ষাজীবনঃ সালমান এফ রহমান ঢাকার নটরডেম কলেজ থেকে উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে ১৯৬৮ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফিজিক্স ডিপার্টমেন্টে ভর্তি হন।পরবর্তী সময়ে তিনি করাচি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে গ্রাজুয়েশন লাভ করেন।

    কর্মজীবনঃ বর্তমান বাংলাদেশে শিল্প-বাণিজ্য অঙ্গনের এক উজ্জ্বল নক্ষত্রের নাম সালমান এফ রহমান।আন্তজার্তিক পরিমন্ডলেও তিনি একজন খ্যাতিমান শিল্পপতি ও ব্যবসায়ী হিসেবে স্বীকৃতি।তিনি করাচি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে গ্রাজুয়েশন শেষ করেই বড় ভাই আহমেদ সোহেল ফসিউর রহমানের সঙ্গে একত্রে শিল্প প্রতিষ্ঠা ও ব্যবসায় মনোনিবেশ করেন।দুই ভাই মিলে প্রতিষ্ঠা করেন “বাংলাদেশ এক্সপোর্ট ইমপোর্ট কোম্পানি” যা সকলের কাছে বেক্সিমকো নামে পরিচিত। বেক্সিমকো খুব অল্প সময়ের মধ্যেই দেশ ও আন্তর্জাতিক অঙ্গনে স্বীকৃতি লাভ করে।এরপর তারা ফার্মাসিউটিক্যালস,টেক্সটাইল,সিরামিকস,সিনথেটিকস,জুট,রিয়েল অ্যাস্টেট,প্রোকৌশল,মেরিন ফুড,আইটি,অ্যাভিয়েশন, অ্যানার্জি,জ্বালানি,মিডিয়া,টিভি চ্যানেল,টেলিকমিউনিকেশন সহ বিভিন্ন খাতে ৩৯ টি পাবলিক এবং প্রাইভেট লিমিটেড কোম্পানি প্রতিষ্ঠা করেন।উক্ত কোম্পানিসমূহ প্রতিষ্ঠা করার মাধ্যমে ৭০ হাজার লোকের কর্মসংস্থানের সৃষ্টি হয়।এসব কোম্পানির উৎপাদিত বিশ্বমানসম্পন্ন উচ্চমানের পন্য রপ্তানির মাধ্যমে তিনি আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বাংলাদেশকে মর্যাদার অঙ্গনে প্রতিষ্ঠিত করেন এবং এর মধ্যে দিয়ে দেশের জিডিপিতে উল্লেখযোগ্য অবদান রেখে চলেছেন। বেক্সিমকো গ্রুপই বাংলাদেশের শিল্প-বাণিজ্যের শীর্ষ কর্পোরেট প্রতিষ্ঠান। শিল্পের পাশাপাশি তিনি বড় ভাইকে নিয়ে ১৯৭৬ সালে বাংলাদেশের প্রথম বেসরকারি ব্যাংক আইএফআইসি ব্যাংক প্রতিষ্ঠা করেন এবং ১৯৮১ সালে আরব-বাংলাদেশ ব্যাংক (এবি ব্যাংক) প্রতিষ্ঠা করেন।

    ব্যবসায়ী নেতা হিসেবে সালমান এফ রহমানের অবদানঃ তিনি একজন ব্যবসায়িক নেতা হিসেবেও গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখে চলেছেন।তার গতিশীল নেতৃত্ব বেসরকারি খাতে ব্যবসায়ী ও শিল্পপতিদেরকে একটি অনন্য মর্যাদার আসনে অধিষ্ঠিত করেছে।তিনি ১৯৮৯ সালে মাত্র ৩৮ বছর বয়সে ঢাকা মেট্রোপলিটন চেম্বার অ্যান্ড কমার্সের সভাপতি নির্বাচিত হয়ে দেশের শিল্প-বাণিজ্যের উন্নয়ন ও বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। ৪৩ বছর বয়সে দেশের শিল্প ও বাণিজ্য অঙ্গনের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআই – এর সভাপতি নির্বাচিত হয়ে (১৯৯৪ – ১৯৯৬) দেশের শিল্প ও ব্যবসায়িক উন্নয়নে এক যুগান্তকারী ভূমিকা পালন করেন। তিনি সরাসরি ভোটে এফবিসিসিআই – এর প্রথম সভাপতি ছিলেন। তিনি ১৯৯৫-১৯৯৭ মেয়াদে সার্ক চেম্বারের সভাপতি হিসেবে দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোতে শিল্প ও বাণিজ্য উন্নয়নে অসামান্য অবদান রাখেন।এছাড়াও তিনি বাংলাদেশ ওষুধশিল্প সমিতি এবং বাংলাদেশ টেক্সটাইল মিলস এসোসিয়েশান এর দীর্ঘকাল সভাপতি ছিলেন।বর্তমানে তিনি ATCO (অ্যাসিসিয়েশন অব টেলিভিশন চ্যানেল ওনার্স), LPG অপারেটরস এসিসোয়েশন সহ বহু ব্যবসায়ী সংগঠনের সভাপতির দায়িত্ব পালন করেছেন।তিনি আইএফআইসি ব্যাংকের বোর্ড অব ডিরেক্টরস – এর চেয়ারম্যান হিসেবেও দায়িত্বরত।

    অন্য খবর  দোহার-নবাবগঞ্জের ভূমি দস্যু, মাদক ও সন্ত্রাসী কর্মকান্ডে জিরো টলারেন্সের ঘোষনা সালমান এফ রহমানের

    ক্রীড়াপ্রেমী সালমান এফ রহমানঃসালমান এফ রহমান ব্যবসা বাণিজ্যের পাশাপাশি একজন বিশিষ্ট শিক্ষানুরাগী এবং ক্রীড়াপ্রেমী ব্যক্তিত্ব।তিনি সর্বকালের শ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জ্যেষ্ঠ পুত্র শেখ কামালের ঘনিষ্ঠ বন্ধু ছিলেন।তিনি শেখ কামালের নেতৃত্বে আবাহনী ক্রীড়া চক্র (পরবর্তী সময়ে আবাহনী লিমিটেড) প্রতিষ্ঠায় সহযোগিতা করেন।পরবর্তীসময়ে দীর্ঘদিন ধরে তিনি আবাহনী লিমিটেডের চেয়ারম্যানের দায়িত্ব করছেন। ক্রিকেট জগতে বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের সর্বাধিক জনপ্রিয় দল ঢাকা ডাইনা মাইটস এর ও পৃষ্ঠপোষক তিনি। তিনি নিয়মিতভাবে বিভিন্ন ক্রীড়া অনুষ্ঠান, খেলোয়াড় এবং দলের পৃষ্ঠপোষকতার মাধ্যমে বাংলাদেশের খেলাধুলার উন্নয়নে অবদান রেখে চলেছেন। বেক্সিমকো গ্রুপ ২০১১ সালের আইসিসি ক্রিকেট বিশ্বকাপে বাংলাদেশ জাতীয় দলের অফিসিয়াল পৃষ্ঠপোষক ছিল।এছাড়াও তিনি ২০১১ সালে ঢাকায় অনুষ্ঠিত আর্জেন্টিনা এবং নাইজেরিয়ার মধ্যকার আন্তর্জাতিক ফিফা প্রীতি ম্যাচের আয়োজন এবং পৃষ্ঠপোষকতা করেন। এসকল কর্মকান্ডের মধ্যে দিয়ে তিনি দেশের ক্রিকেট ফুটবল সহ ক্রীড়াঙ্গনের উন্নয়নে অসামান্য অবদান রেখে চলেছেন।

    রাজনীতিক সালমান এফ রহমানঃ ২০০১ সালে তিনি আওয়ামী লীগে যোগদানের মধ্যে দিয়ে প্রত্যক্ষ রাজনীতিতে অংশগ্রহণ করেন এবং ঢাকা-১ আসনে নৌকা মার্কা নিয়ে নির্বাচন করেন।বর্তমানে তিনি আওয়ামী লীগ সভাপতি এবং মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার বেসরকারি খাত উন্নয়ন বিষয়ক উপদেষ্টা হিসেবে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করছেন।
    মানবকল্যাণ ও জনসেবায় সালমান এফ রহমানঃ মানবকল্যাণ এবং জনসেবায় সালমান এফ রহমান এক অনন্য ব্যক্তিত্ব।তিনি কর্পোরেট সোশ্যাল রেসপনসিবিলিটি ও ব্যক্তিগত উদ্যোগে বিভিন্ন ব্যক্তি এবং প্রতিষ্ঠানকে অবিরত সাহায্য-সহযোগিতা করে চলেছেন।তিনি ঢাকা শিশু হাসপাতাল ট্রাস্টি বোর্ডের সদস্য ছিলেন।তিনি জেনেভা ভিত্তিক লুথেরান ওয়ার্ল্ড ফেডারেশনের মাধ্যমে রংপুর,দিনাজপুর সহ সারাদেশে দারিদ্র্য বিমোচন কর্মসূচীতে উপদেষ্টা হিসেবে ভূমিকা রেখেছেন। তিনি নিজ এলাকা সহ বিভিন্ন স্কুল-কলেজ,মসজিদ-মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠা করেছেন এবং জনজীবনের মানোন্নয়নে অবদান রেখে চলেছেন।ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়,নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়,পদ্মা কলেজ,ডিএন কলেজ,নয়নশ্রি ইউনিয়নের তাশুল্লা স্কুল,স্কলাস্টিকা স্কুলের উন্নয়নে অবদান রেখেছেন।তিনি গুলশানে স্বউদ্যোগে তার নিজ হাতে একটি দৃষ্টিনন্দন ১০ তলা মসজিদ নির্মাণ করেন।কক্সবাজারে আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গা মুসলিম জনগোষ্ঠীর কল্যাণে তিনি ১ লক্ষ রোহিঙ্গা মুসলিমদের চিকিৎসা সেবার দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন এবং সেখানে একটি মসজিদ নির্মাণ করেছেন।
    দোহার-নবাবগঞ্জের উন্নয়নে সালমান এফ রহমানঃ ব্যক্তিগত সাহায্য-সহযোগিতা ছাড়াও সালমান এফ রহমান তার ব্যক্তিত্ব ও রাজনৈতিক প্রজ্ঞার মাধ্যমে দোহার-নবাবগঞ্জের উন্নয়নে বহু সরকারি প্রকল্প করিয়ে দোহার ও নবাবগঞ্জের উন্নয়নে অগ্রণী ভূমিকা পালন করে চলেছেন।তিনি বিনামূল্যে দোহারে ২৪০ টি আর্সেনিকমুক্ত টিউবওয়েল স্থাপনের মাধ্যমে বিশুদ্ধ পানীয় জল সরবরাহের মধ্যে দিয়ে দোহারকে আর্সেনিক মুক্ত করার উদ্যোগ গ্রহণ করেছেন।মেধাবী ছাত্রদের বৃত্তি,কন্যা-দায়গ্রস্তদের আর্থিক অনুদান,অভাবগ্রস্তদের সাহায্য-সহযোগিতা এবং চিকিৎসা সেবাসহ বহুবিধ মানবকল্যাণমূলক কাজে নিয়োজিত রয়েছেন।তিনি তার এলাকায় প্রতিটি স্কুলে কম্পিউটার প্রদান করেছেন।জনসেবার মানোন্নয়নের জন্য দোহার নবাবগঞ্জের পুলিশ বাহিনীর জন্য ৪ টি আধুনিক পেট্রোল কার তিনি ব্যক্তিগত ভাবে প্রদান করেছেন।তিনি দোহার ও নবাবগঞ্জের একাংশের দীর্ঘ সময়ের সমস্যা সর্বনাশা নদী ভাঙ্গন প্রতিরোধে প্রথম ধাপে অরঙ্গবাদ থেকে বাহ্রা ঘাট পর্যন্ত বাঁধ নির্মাণে ২১৭ কোটি টাকার সরকারি অনুদান এবং দ্বিতীয় ধাপে মাঝির চর থেকে মুকসুদপুর পর্যন্ত বাঁধ নির্মাণ ও নদী খনন কাজে ১৪৮৩ কোটি টাকার একটি মেগা প্রকল্প অনুমোদন করিয়েছেন।তিনি জরুরিভিত্তিতে ১৬ কোটি টাকার প্রকল্প অনুমোদন করিয়ে মেঘুলা বাজারকে তাৎক্ষণিক নদী ভাঙ্গনের হাত থেকে রক্ষা করেছেন। কেরানিগঞ্জ,নবাবগঞ্জ, দোহার,শ্রীনগর আঞ্চলিক হাইওয়ে সম্প্রসারণ ও সংস্কারে ৪৭২ কোটি টাকার প্রকল্প অনুমোদন করিয়েছেন, যার কাজ এখন চলছে।৭২ টি গ্রামীন রাস্তার উন্নয়নে সম্প্রতি ৬৫ কোটি টাকা অনুমোদন করিয়েছেন।দোহার উপজেলার মৈনট ঘাট এলাকাকে অর্থনৈতিক অঞ্চল হিসেবে প্রকল্প অনুমোদন করিয়েছেন। এছাড়াও সারাদেশের মধ্যে ১৪টি উপজেলাকে নগরায়ণের জন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রী যে উদ্যোগ গ্রহণ করেছেন, তার মধ্যে দোহার এবং নবাবগঞ্জ উপজেলাকে তিনি অন্তর্ভুক্ত করিয়েছেন।

    অন্য খবর  দোহারে নিখোঁজের ছয় দিন পর লাশ উদ্ধার

    দোহার-নবাবগঞ্জ উন্নয়নে সালমান এফ রহমানের স্বপ্নঃ বর্তমানে তিনি দোহার ও নবাবগঞ্জ উপজেলার উন্নয়নে ব্যাপক কর্মপরিকল্পনা গ্রহণ ও বাস্তবায়নের উদ্যোগ গ্রহণ করেছেন। দোহার ও নবাবগঞ্জের ধলেশ্বরী,কালিগঙ্গা,ইছামতীর ভাঙ্গন প্রতিরোধ,পদ্মার তীরে ইকোনমিক জোন প্রতিষ্ঠা,টুরিস্ট স্পষ্ট স্থাপন, এলাকার জলাবদ্ধতা নিরসন,ইছামতীর পানির প্রবাহ ও নাব্যতা বাস্তবায়ন,নবাবগঞ্জ উপজেলায় ৭০০/৮০০ একর জায়গায় বড় মাপের অর্থনৈতিক অঞ্চল গড়ে তোলার মধ্যদিয়ে যুবকদের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করা হবে।গ্যাস পাইপ লাইন সংযোগ প্রদান,ব্রিজ কালভার্টের উন্নয়ন,নিরবিচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ নিশ্চিত করা,আড়িয়াল বিল ও কোঠাবাড়িসহ সর্বত্র কৃষি ও মৎস উন্নয়নে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ।তাঁতি ও জেলেদের দীর্ঘদিনের সমস্যার সমাধান,নারী সমাজের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে পদক্ষেপ গ্রহণ,শিক্ষা উন্নয়নে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ,দোহার নবাবগঞ্জ এলাকায় একটি আধুনিক মেডিকেল কলেজ প্রতিষ্ঠা,স্যাটেলাইট সিটি নির্মাণ,মাদক,সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদ প্রতিরোধে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ,বাজার এলাকায় যানজট নিরসনে বাইপাস সড়ক বা ফ্লাইওভার নির্মাণ,নতুন স্কুল-কলেজ প্রতিষ্ঠা,যুব সমাজের কর্মসংস্থান,ধর্মীয় মূল্যবোধের সংরক্ষণ,সামাজিক হানাহানি প্রতিরোধ এবং দোহার নবাবগঞ্জকে শান্তির জনপদ ও ব্যাপক উন্নয়নশীল এলাকা হিসেবে গড়ে তোলার জন্য ব্যাপক কর্মপরিকল্পনা সামনে রেখে এগিয়ে চলেছেন।

    সালমান এফ রহমান সকলের দোয়াপ্রার্থীঃ সর্বোপরি ব্যক্তিজীবনে সালমান এফ রহমান অত্যন্ত সাদা-সিধে জীবন-যাপন করেন।তিনি একজন সদালাপী,জনদরদি এবং ধর্মপ্রাণ ব্যক্তি।তিনি অসাম্প্রদায়িক চেতনায় বিশ্বাসী।তিনি জনপ্রতিনিধি হিসেবে দোহার ও নবাবগঞ্জের কল্যাণে তার সার্বিক কর্মপরিকল্পনা বাস্তবায়নের লক্ষে এবং বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশকে একটি উন্নত দেশ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করার জন্য গণমানুষের দোয়া ও সমর্থনপ্রার্থী।

    আপনার মতামত দিন