গত ১৯ জুলাই, ২০১৬ তারিখে “খানেপুর স্কুলের ম্যানেজিং কমিটি নির্বাচন নিয়ে অনিয়মের অভিযোগ” শিরোনামে একটি সংবাদ প্রকাশিত হয়েছিল। সংবাদ প্রকাশের পর খানেপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের বিদ্যালয় প্রধান শিক্ষক আমজাদ হোসেন ফোন করে সংবাদের প্রতিবাদ জানান কিন্তু কোনো লিখিত প্রতিবাদ লিপি পাঠান নি। সেই সংবাদের ভেতরে বক্তব্যও উল্লেখিত ছিল। তিনি সংবাদের নিচে তার বক্তব্য মন্তব্য করেন।
তার মন্তব্যের মূল অংশ-
“নিউজ৩৯ বি.এন.পি.-র এক মিথ্যা মামলাবাজ বাবুল হোসেন গং কে ছায়া দিয়ে রাখছেন। বাবুল বরাবরই এ বিদ্যালয়ের বিরুদ্ধাচরণ করে থাকে৷ সে বিগত ২০০২ সালে বিয়ে করার আগেই শিক্ষার্থীর অভিভাবক সেজে রাজনৈতিক নেতাদের যোগসাজসে তৎকালীন প্রধান শিক্ষক, এ বিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতার বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা করে৷ বিদ্যালয়টিকে অঙ্কুরে ধ্বংস করার হীন উদ্দেশ্যে রাজনৈতিক প্রভাব খাটিয়েও সত্যের কাছে তখন মিথ্যা পরাজিত হয়৷ বিদ্যালয়টি নবাবগঞ্জ উপজেলায় এখন ২য় স্হান অর্জন করতে সক্ষম হয়েছে৷ তাই আবার নতুন করে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে৷ সবাইকে সত্য জানতে হবে৷ বাবুল হোসেন এ বিদ্যালয়ের বিরুদ্ধে ইতোপূর্বে করা মামলার বাদী হওয়ার কারণে ম্যানেজিং কমিটি প্রবিধানমালা, ২০০৯ -এর ১১(গ) ধারামতে সদস্য হওয়ার যোগ্যতা হারিয়েছে।”
এর প্রেক্ষিতে নিউজ৩৯.নেট এর ব্যাক্ষ্যা দেয়া প্রয়োজন। প্রথমত, উক্ত বাবুল হোসেনের সাথে নিউজ৩৯.নেট এর কারো সাথে পরিচয় বা যোগাযোগ নেই যে তাকে সমর্থনে রিপোর্ট লিখবে। দ্বিতীয়ত, নিউজ৩৯ শুধু নিজেই প্রতিবেদন করে না, অন্যান্য পত্রিকার সাংবাদিকদের সাথে সংবাদ বিনিময় করে ও গুরুত্বপূর্ণ মনে হলে জাতীয় কোনো পত্রিকা থেকে সংবাদ সংগ্রহ করে। এই সংবাদটি নিউজ৩৯.নেট এর নিজস্ব নয়। দৈনিক আমারদেশ এর অনলাইন ভার্শন থেকে সংগ্রহ করা হয়েছিল এবং সূত্রও সংরক্ষিত আছে। এছাড়া সংবাদটি স্থানীয় প্রিন্টেড সাপ্তাহিক এশিয়া বার্তা প্রকাশ করেছে। যেহেতু জাতীয় পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদ তাই নিউজ৩৯.নেট এর সত্যতার ব্যাপারে সন্দেহ করে নি। এবং যেহেতু সংবাদটি নিউজ৩৯.নেটের নিজস্ব নয় তাই নিউজ৩৯.নেট এর দায় বহন করে না এবং এজন্য সংবাদটি পত্রিকার ওয়েব সাইট থেকে প্রত্যাহার করা হয়েছে। এই অনাকাঙ্খিত বিষয়টির জন্য নিউজ৩৯.নেট খানেপুর উচ্চ বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ ও পাঠকের কাছে দুঃখ প্রকাশ করছে।