বছরের প্রথম দিন
৪৫ খ্রিস্টপূর্বাব্দ: জুলিয়ান ক্যালেন্ডারের সূচনা।
৪০৪: রোমে সর্বশেষ গ্ল্যাডিয়েটর প্রতিযোগিতা অনুষ্টিত।
৬৩০: হযরত মুহাম্মদ (সা:) এর মক্কা জয়ের জন্য যাত্রা শুরু।
৯৯০: কিয়েভীয় রুস জুলিয়ান পঞ্জিকা গ্রহণ করে।
১৪৩৮: হ্যাবসবার্গ বংশের দ্বিতীয় আলবার্ট হাঙ্গেরীর রাজা হিসাবে অধিষ্টিত হন।
১৬০০: স্কটল্যান্ড এ জুলিয়ান পঞ্জিকার প্রচলন হয়।
১৬৫১: ইংল্যান্ডের দ্বিতীয় চার্লস স্কটল্যান্ড এর রাজা হিসাবে অভিষিক্ত হন।
১৬৭৩: নিউ ইয়র্ক ও বস্টন শহরের মধ্যে নিয়মিত ডাক যোগাযোগ শুরু হয়।
১৭৮৯: কলকাতা-লন্ডন ডাক যোগাযোগ ব্যবস্থা চালু হয়।
১৮০৯: কলকাতার “ব্যাংক অফ ক্যালকাটা”র নাম পরিবর্তন করে “বেঙ্গল ব্যাঙ্ক” রাখা হয়।
১৮১৮: লন্ডন মিশনারি সোসাইটির ধর্মযাজক রবার্ট মে চোদ্দোজন ছাত্রীকে নিয়ে চুঁচুড়া বালিকা বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেন।
১৮২৪: কলকাতায় সংস্কৃত কলেজ স্থাপিত হয়।
১৮৪৪: ভিক্যর ক্যারু কলকাতায় সেন্ট জনস কলেজ প্রতিষ্ঠা করেন।
১৮৪৬: কৃষ্ণনগরে “কৃষ্ণনগর সরকারি কলেজ” প্রতিষ্ঠিত হয়।
১৮৪৬: বারাসতে “বারাসত সরকারি বিদ্যালয়” প্রতিষ্ঠিত হয়।
১৮৬৯: জলপাইগুড়ি জেলা গঠিত হয়।
১৮৭১: মনমোহন ঘোষের সম্পাদনায় সাপ্তাহিক ইন্ডিয়ান মিরর পত্রিকাটি দৈনিক পত্রিকারূপে আত্মপ্রকাশ করে। এটিই ছিল প্রথম ভারতীয় কর্তৃক সম্পাদিত দৈনিক পত্রিকা।
১৮৭৪: কলকাতা কর্পোরেশন পরিচালিত প্রথম পৌরবাজারের উদ্বোধন হয়। ১৯০৩ সালে এই বাজারের নাম হয় “স্যার স্টুয়ার্ট হগ মার্কেট”।
১৮৭৬: তদনীন্তন প্রিন্স অফ ওয়েলস তথা পরবর্তীকালের ব্রিটিশ সম্রাট সপ্তম এডওয়ার্ড কলকাতায় আলিপুর পশুশালা উদ্বোধন করেন।
১৮৮০: ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর “সি.আই.এ” উপাধি লাভ করেন।
১৮৮৬: কাশীপুর উদ্যানবাটীতে রামকৃষ্ণ পরমহংস “কল্পতরু” হন।
১৮৯০: স্যার গুরুদাস বন্দ্যোপাধ্যায় কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম বাঙালি উপাচার্য মনোনীত হন।
১৯১৫: ব্রিটিশ সরকার বৈজ্ঞানিক আচার্য প্রফুল্লচন্দ্র রায়কে “নাইট” উপাধিতে ভূষিত করে।
১৯১৫: ব্রিটিশ সরকার লর্ড সত্যেন্দ্রপ্রসন্ন সিংহকে (লর্ড সিনহা) “নাইট” উপাধিতে ভূষিত করে।
১৯২৩: দেশবন্ধু চিত্তরঞ্জন দাশ স্বরাজ্য দল গঠন করেন এবং ইংরেজি দৈনিক ফরওয়ার্ড প্রকাশ করেন।
১৯৪৬: কোচবিহার পুরসভা গঠিত হয়।
১৯৫০: দেশীয় রাজ্য কোচবিহার পশ্চিমবঙ্গের কোচবিহার জেলায় রূপান্তরিত হয়।
১৯৭১: মার্টিন কোম্পানির হাওড়া-আমতা রেল যোগাযোগ বন্ধ হয়ে যায়।
১৯৭৩: মার্কিন সাম্রাজ্যবাদী সরকার হাজার হাজার বোমা নিক্ষেপকরে র্নিবিচারে গনহত্যা চালিয়ে স্তব্ধ করে দিতে চেয়েছিলো অকুতোভয় ভিয়েতনামী জনতার মুক্তি সংগ্রাম, এই পৈশাচিক হত্যার প্রতিবাদে বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন ঢাকা নগরীর বুকে বিশাল বিক্ষোভ মিছিল বের করেছিলো তৎকালীন র্মাকিন সাংস্কৃতিক কেন্দ্রের সম্মুখে, শান্তির্পূণ শ্লোগান মুখর মিছিলের ওপর হামলা চালায় সরকারি ঠেঙাড়ে বাহিনী। শহীদ হয় ছাত্র ইউনিয়নের দুজন সাহসী যোদ্ধা -মতিউল ইসলাম ও মীর্জা কাদের। আহত হন অনেকে।
১৯৭৫: হলদিয়ার “হলদিয়া তৈল সংশোধনাগার” থেকে পরীক্ষামূলকভাবে উৎপাদন শুরু হয়।
জন্ম
৭৬৬: আলি আর-রিডা, শিয়া ইমাম (মৃত্যু ৮১৮)।
১৮৯০: প্রেমাঙ্কুর আতর্থী, ভারতীয় বাঙালি সাহিত্যিক ও চিত্রপরিচালক। (মৃত্যু ১৯৬৪)
১৮৯৪: সত্যেন্দ্রনাথ বসু (সত্যেন বোস), ভারতীয় বাঙালি পদার্থবিদ। (মৃত্যু ১৯৭৪)
১৯০৩: জসীম উদ্দীন, বাংলাদেশের একজন বিখ্যাত কবি।
১৯১৪: অদ্বৈত মল্লবর্মণ, ভারতীয় বাঙালি সাহিত্যিক। (মৃত্যু ১৯৫১)
১৯৩০: আবদুল্লাহ আল মুতী শরফুদ্দিন, বাংলাদেশের প্রখ্যাত শিক্ষাবিদ, বিজ্ঞান লেখক ও বিজ্ঞান কর্মী।
১৯৪৬: রিভেলিনো, প্রাক্তন ব্রাজিলীয় ফুটবলার।
মৃত্যু
৮৭৪: হাসান আল-আসকারী
১৭৪৮: ইয়োহান বার্নুয়ি, সুইজারল্যান্ডের গণিতবিদ।
১৮৯৪: হেনরিখ হার্টজ, জার্মান পদার্থবিজ্ঞানী।
১৯২১: সুরেশচন্দ্র সমাজপতি, বাঙালি সাহিত্য সমালোচক। (জন্ম ১৮৭০)
২০০৮: প্রতাপচন্দ্র চন্দ্র, ভারতীয় বাঙালি শিক্ষাবিদ, ভারতের প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী। (জন্ম ১৯১৯)