আমাদের দাবি একটাই, আমরা মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ২০০৮ সালে দেয়া নির্বাচনী প্রতিশ্রুতির বাস্তবায়ন চাই। ২০০৮ সালে জয়পাড়া বড় মাঠে বর্তমান মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তার নির্বাচনী জনসভায় দুটি প্রধান প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। একটি ছিল পদ্মার কড়াল গ্রাস থেকে দোহারকে বাঁচাতে পদ্মা বাঁধ নির্মাণ, যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাস্তবায়ন করেছেন। এবং আরেকটি প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন জয়পাড়া কলেজকে সরকারি করনের জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিবেন। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পদ্মা বাঁধ নির্মাণ করেছেন এখন আমরা চাই তিনি জয়পাড়া কলেজকেও সরকারি করনের জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিবেন।
জয়পাড়া কলেজের সরকারি করনের প্রক্রিয়ার বর্তমান অবস্থা নিয়ে ছাত্রসংগ্রাম পরিষদে এক সংবাদ সম্মেলনের আয়োজিন করে। এই সংবাদ সম্মেলনে জয়পাড়া কলেজের সরকারি করন প্রক্রিয়ার বর্তমান অবস্থা ও ভবিষত পরিকল্পনা নিয়ে সাংবাদিকদের সাথে খোলা মেলা আলোচনা করেন। এই সময় ছাত্রসংগ্রাম পরিষদের পক্ষ থেকে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন দোহার উপজেলা আওয়ামী যুবলীগের সাধারন সম্পাদক রহমান আকন্দ।
এই সময় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া রীট খারিজ করে দিয়েছে আপিল বিভাগ, পদ্মা কলেজের বিজয়-জয়পাড়া কলেজের পরাজয় ইত্যাদি শিরোনামে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া বিভিন্ন সংবাদের ভুল ধারনা দূর করতেই এই সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে ছাত্র সংগ্রাম পরিষদ। সংবাদ সম্মেলনে দোহারের রাজনৈতিক ও গ্ন্যমান্য ব্যক্তিদের অঞ্চলের নেতা না হয়ে সারা দোহার-নবাবগঞ্জের কৃতি সন্তানে পরিনত হতে আবেদন জানান ছাত্রসংগ্রাম পরিষদের নেতৃবৃন্দ।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন রীট কারী দোহার উপজেলা আওয়ামী যুবলীগের সভাপতি আলমাস উদ্দিন, স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারন সম্পাদক বাহিবুর রহমান, দোহার উপজেলা ছাত্রলীগের সাধারন সম্পাদক রাজীব শরীফ, জয়পাড়া কলেজ ছাত্রলীগের সভাপতি মোশারফ হোসেন শান্তসহ আওয়ামী লীগ ও তার অংগ সংগঠনের নেতা কর্মীরা।