সলীল চৌধুরি তার ও আলোর পথযাত্রী-তে আহবান জানিয়ে বলেছিলেন – ও আলোর পথযাত্রী,এ যে রাত্রী
এখানে থেমোনা/এ বালুচরে আশার তরণী তোমার যেন বেঁধোনা/ ………………/ যাত্রা শুরু উচ্ছল চলে দূর্বার বেগে তটিনী/ উত্তাল তালে উদ্যাম নাচে মুক্ত স্রোত নটিনী/ এ শুধু সত্য যে নব প্রাণে জেগেছে/ রণ সাজে সেজেছে, অধিকার অর্জনে। আর সেই যাত্রা কোঠাবাড়ি কলেজের নির্মাণে।
“কোঠাবাড়ী কলেজ” এর ভিটি নির্মানে দোহারের পশ্চিঞ্চলের স্বপ্নবান মানুষের স্বপ্ন প্রতিষ্ঠার এক নতুন যাত্রা শুরু হলো। সকল স্বপ্নদ্রষ্টাদের মাটি কাটায় সম্মিলিত অংশ গ্রহনে যোগ হলো নতুন মাত্রা। সকলের ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় আর প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারী শিল্পখাত বিষয়ক উপদেষ্টা জনাব সালমান এফ রহমানের সহায়তায় কলেজটি ইতমধ্যে অনুমোদন লাভ করেছে।
১৬ই মার্চ ২০১৯, শনিবার, এই অঞ্চলের স্বপ্নবান মানুষ গুলোর দীর্ঘদিনের লালিত স্বপ্ন পূরনে তাদের আন্তরিক প্রচেষ্টায় শুরু হয় নয়াবাড়ী, কুসুমহাটী, মাহমুদপুর, জয়কৃষ্নপুর ইউনিয়নের আপামর জনসাধারনের স্বেচ্ছাশ্রমে মাটি কাটার বদৌলতে কর্মসূচী আমরা “কোঠাবাড়ী কলেজ” স্থাপনা তৈরীর ভিটি তৈরী করি।
আর এই কাজে সবাই মাথায় ঝুড়ি তুলে কোঠাবাড়ি কলেজ প্রতিষ্ঠায় ইতিহাসের অংশ হয়ে রইলেন।
এই কাজে অংশগ্রহণ করেন আই জি আর খান মোঃ আব্দুল মান্নান, উপজেলা নির্বাহি কর্মকর্তা আফরোজা আক্তার রিবা, কোঠাবাড়ি কলেজের সভাপতি এডভোকেট রমজান আলী শিকদার, দোহার উপজেলা আওয়ামীলীগ সাধারণ সম্পাদক আলী আহসান খোকন শিকদার, শ্রী নির্মল রন্জন গুহ, কসুমহাটি ইউনিয়ন চেয়ারম্যান আমজাদ হোসেন আজাদ, নয়াবাড়ি ইউনিয়ন চেয়ারম্যান শামীম আহমেদ হান্নান, মাহমুদপুর ইউনিয়ন চেয়ারম্যান তোফাজ্জল হোসেন, মাসুদুর রহমান মাসুদ, কোঠাবাড়ী কলেজের আহবায়ক/ পরিচালনা পরিষদের সদস্যবৃন্দ, উদ্যোক্তাগন সহ এলাকার সকল গন্য মান্য ব্যক্তিবর্গ।