ঢাকা জেলা পরিষদ নির্বাচনঃ দোহার-নবাবগঞ্জে জমে উঠেছে প্রচার

488

 

ঢাকা জেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মাহবুবুর রহমান ইতোমধ্যে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন। কিন্তু সাধারণ ও সংরক্ষিত আসনে সদস্যপদে লড়াইয়ে মাঠে রয়েছেন অনেক প্রার্থী। তাদের বেশিরভাগই ক্ষমতাসীন দলের। মূলত তারাই একে অপরের প্রতিপক্ষ। এ কারণে মাঠের উত্তাপ ততটা না থাকলেও জেতার জন্য মরিয়া হয়ে কাজ করছেন প্রার্থীরা। ভোর থেকে গভীর রাত পর্যন্ত ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান ও সদস্যদের বাড়িতে অফিসে গিয়ে ভোট আদায়ের চেষ্টা করছে তারা। জেলার দোহারকে ১৫ নম্বর, নবাবগঞ্জে ১৪টি ইউনিয়নকে দুই ভাগে ১৩ ও ১৪ নম্বর ওয়ার্ড করা হয়েছে। এতে সদস্যপদে ২২ প্রার্থী হয়েছেন ও সংরক্ষিত পদে ৫ প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।

সদস্য প্রার্থীদের মধ্যে দোহারের ১৫ নম্বর ওয়ার্ডে ৮, নবাবগঞ্জের ১৩ নম্বর ওয়ার্ডে ৮ ও ১৪ নম্বর ওয়ার্ডে ৬ জন রয়েছেন। ওই তিন ওয়ার্ডে প্রার্থী হয়েছেন আনারকলি পুতুল (হরিণ), মাহমুদা আক্তার (দোয়াত-কলম), রেশমা আক্তার (মাইক), জয়নব খান জলি (ফুটবল) ও শামীমা আক্তার বিথী (পাখা)। দোহার-নবাবগঞ্জে ২০৫ ভোটার রয়েছেন। প্রতিদিনই ওইসব ভোটারের দ্বারে ঘুরছেন প্রার্থীরা।

অন্য খবর  দোহার বিএনপির বিক্ষোভ মিছিল

নবাবগঞ্জের ১৩ নম্বর ওয়ার্ডে প্রার্থী মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল বাসেত, ভাস্কর চৌধুরী, উপজেলা ছাত্রলীগ সভাপতি এসএম সাইফুল ইসলাম, রেজাউর রহমান রেজা, শাহীন খান, রাকিব পত্তনদার, দেওয়ান আওলাদ হোসেন ও শামীম মাহমুদ। ১৪ নম্বর ওয়ার্ড নবাবগঞ্জের সদরসহ পশ্চিমাঞ্চলে প্রার্থী হয়েছেন উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগ সভাপতি পলাশ চৌধুরী, ছাত্রলীগের সাবেক কেন্দ্রীয় সহ-সভাপতি ওয়াহিদুজ্জামান রনি, স্বপন কুমার সরকার, আকমল হোসেন, আরিফুর রহমান খান ও নাসির উদ্দিন পান্নু। ১৫ নম্বর ওয়ার্ড দোহারে প্রার্থী হয়েছেন মো. সালাহ উদ্দিন, মো. তরুণ, শামীম বেপারী, হুমায়ন কবির, মো. বাসার, মো. শাজাহান, রিপন হোসেন ও হাবিবুর রহমান। ২৮ ডিসেম্বর ওই পদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।

আপনার মতামত দিন