সত্তরের দশকের মাঝামাঝি সময় থেকে সদ্য স্বাধীন বাংলাদেশে নানা সময় বিভিন্নভাবে সেনা-অভ্যুত্থানের ঘটনা ঘটেছিল। রাজনৈতিক প্রক্রিয়ায় সামরিক বাহিনীর হস্তক্ষেপ এবং সেনাবাহিনীতে বিভিন্ন বিরোধী গোষ্ঠীর একে অপরের বিরুদ্ধে অবস্থান গ্রহণ সেই সময়ে ঘটে চলেছিল নিয়মিতভাবেই। বলা যায়, এমন পরিস্থিতির ধারাবাহিকতায় ১৯৮১ সালের ৩০ মে চট্টগ্রাম সার্কিট হাউসে সামরিক বাহিনীর একদল অফিসারের হামলায় নিহত হন দেশের তৎকালীন রাষ্ট্রপতি লেফটেন্যান্ট জেনারেল জিয়াউর রহমান। ছয় বছর আগে ১৯৭৫ সালের নভেম্বরে সামরিক বাহিনীতে আরেকটি অভ্যুত্থানের মাধ্যমেই তিনি দেশের সবচেয়ে ক্ষমতাশালী ব্যক্তি হয়ে উঠেছিলেন। এর পরের বছরগুলিতে তাঁকে উৎখাতের জন্য বিভিন্ন সময় সামরিক বাহিনীতে চেষ্টা করা হলেও তাঁর অনুগত সেনা অফিসার এবং সদস্যরা সেই অভ্যুত্থান প্রচেষ্টাগুলি দমন করেন।
কিন্তু ১৯৮১ সালে চট্টগ্রামে জিয়াউর রহমান নিহত হন সেনা অফিসারদের হামলাতেই। চট্টগ্রাম সেনানিবাসে তখন যে সেনা অফিসাররা ছিলেন তাদের অনেকেই জিয়ার ঘনিষ্ঠ হিসেবে পরিচিত ছিলেন। কিন্তু তা সত্বেও ঘটে যায় এই হত্যাকাণ্ড। প্রশ্ন ওঠে, অনুগত অফিসাররাই কি জিয়াকে হত্যা করেছিলেন? নাকি তাঁর অনুরাগী অফিসারদের ব্যবহার করে অন্য কোনো গোষ্ঠী নিজেদের স্বার্থের জন্য হত্যা করেছিল তাঁকে?
এই হত্যাকাণ্ডের পর চট্টগ্রাম সেনানিবাসের প্রভাবশালী অফিসাররা কয়েকদিন চট্টগ্রামে কর্তৃত্ব টিকিয়ে রাখলেও ঢাকা সেনা সদর এবং দেশের অন্যান্য সেনানিবাস তাদের সঙ্গে নেই এই বিষয়টি স্পষ্ট হয়ে যেতেই তাদের ক্ষমতা দুর্বল হয়ে পড়ে। চট্টগ্রাম সেনানিবাসের তৎকালীন জিওসি বা ডিভিশনাল কমান্ডার জেনারেল আবুল মঞ্জুর তাঁর ঘনিষ্ঠ কয়েকজন অফিসারকে নিয়ে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করলেও দ্রুতই ধরা পড়ে যান এবং তাঁকে চট্টগ্রাম সেনানিবাসে ফিরিয়ে এনেই হত্যা করা হয়। বলা হয়, উচ্ছৃঙ্খল সেনা সদস্যরা তাঁকে হত্যা করেছে।
জেনারেল মঞ্জুরকে বিচারের সম্মুখীন না করে এভাবে হত্যা করা অনেক প্রশ্ন আর সন্দেহের জন্ম দেয় স্বাভাবিকভাবেই। জিয়া হত্যাকাণ্ডে জড়িত থাকার অভিযোগে গ্রেফতার করা হয় যে সেনা অফিসারদের তাদের অনেকেই ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মহান মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছিলেন। চট্টগ্রাম কারাগারে গোপনে এবং খুব তাড়াহুড়ো করে বিচারের পর ১৩ জন মুক্তিযোদ্ধা অফিসারকে ফাঁসি দেওয়া হয়, অনেককে কারাদণ্ডে দণ্ডিত করা হয় এবং পরবর্তীতে সেনাবাহিনী থেকে চাকুরিচ্যুত করা হয় আরও বেশ কিছু অফিসারকে।
সত্তরের দশকের শেষ দিকে বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত অফিসাররা একাধিকবার জিয়াকে উৎখাতের চেষ্টা করেন। ১৯৮০ সালে দুই মুক্তিযোদ্ধা অফিসার লেফটেন্যান্ট কর্নেল দিদারুল আলম ও লেফটেন্যান্ট কর্নেল নুরুন্নবী খানের মাধ্যমেও এই অফিসাররা জিয়ার বিরুদ্ধে সেনা-অভ্যুত্থানের পরিকল্পনা করেন। নুরুন্নবী খান মুক্তিযুদ্ধের সময় জিয়ার নেতৃত্বাধীন জেড ফোর্সের একটি বাহিনীতে থেকেই যুদ্ধ করেছিলেন। জিয়ার বিরুদ্ধে সংঘটিত সেনা অভ্যুত্থানসমূহের কোনোটাই অবশ্য সফল হয়নি।
এমন জটিল এক পরিস্থিতিতেই ১৯৮১ সালের ৩০ মে চট্টগ্রামে সফরের সময় শেষ রাতে এক সামরিক হামলায় প্রেসিডেন্ট জিয়া নিহত হন। চট্টগ্রাম সেনানিবাসে মঞ্জুরের অধীনস্থ সেনা অফিসাররা এই হামলায় নেতৃত্ব দিয়েছিলেন। তাই হত্যাকাণ্ডের পর মেজর জেনারেল মঞ্জুরকেই এই পরিস্থিতির দায়িত্ব গ্রহণ করতে হয়।
৩০ মে গভীর রাতে সার্কিট হাউসে প্রেসিডেন্ট জিয়ার ওপর আক্রমণ চালানো হবে তা কি জেনারেল মঞ্জুর জানতেন? সেই সময় চট্টগ্রামের ডেপুটি কমিশনার ছিলেন জিয়াউদ্দিন এম চৌধুরী। তাঁর বর্ণনা থেকে জানা যায়, যেদিন রাষ্ট্রপতি জিয়া চট্টগ্রাম পৌঁছান তখন তাঁকে অভ্যর্থনা জানানোর জন্য জেনারেল মঞ্জুর বিমানবন্দরে উপস্থিত ছিলেন না। মঞ্জুর কেন আসেননি সে ব্যাপারে জিয়া চট্টগ্রাম সেনানিবাসের অন্য একজন উর্দ্ধতন সেনা কর্মকর্তাকে জিজ্ঞেসও করেন (এই প্রসঙ্গে আবার অন্য বর্ণনায় জানা যায়, রাষ্ট্রপতি জিয়াই নাকি জেনারেল মঞ্জুর যেন বিমানবন্দরে তাঁকে অভ্যর্থনা জানাতে না আসেন সেই নির্দেশ দিয়েছিলেন)।
সার্কিট হাউসে হামলায় জিয়া নিহত হওয়ার পর সেনানিবাসে জেনারেল মঞ্জুর সরকারি কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলেন। জিয়াউদ্দিন চৌধুরী জানিয়েছেন, সেই বৈঠকে জিয়াউর রহমানের সরকারকে দুর্নীতিগ্রস্ত হিসেবে বর্ণনা করে মঞ্জুর তীব্র সমালোচনা করে বলেন, এই অবস্থায় দেশপ্রেমিক শক্তির মাধ্যমে একটি বিপ্লব সংঘটিত হয়েছে। এই বিপ্লবের অংশ হিসেবেই রাষ্ট্রপতিকে হত্যা করা হয়েছে কি না বা কারা তাঁকে হত্যা করেছে সে ব্যাপারে কিন্তু মঞ্জুর আলোকপাত করেননি। তিনি কেবল জানান যে, একটি বিপ্লবী পরিষদ গঠিত হয়েছে, কিন্তু তিনি একবারও বলেননি কে এই পরিষদের প্রধান এবং পরিষদের সদস্য কারা। মঞ্জুর জানান যে, তিনি বিপ্লবী পরিষদের মুখপাত্র।
পরের দিন সাংবাদিকদের সঙ্গে বৈঠকেও মঞ্জুর একই কথা বলেন। তাঁর এমন বক্তব্য অস্পষ্টতা সৃষ্টি করে, কীভাবে বিপ্লবী পরিষদ তাদের কাজ পরিচালনা করবে সে ব্যাপারে কোনো ধারণা তিনি দিতে পারেননি। কখনও তাঁর কোনো উত্তর নিজের বক্তৃতার সঙ্গেই সামঞ্জস্যহীন হয়ে ওঠে।
যথেষ্ট পরিকল্পনার মাধ্যমে জিয়া হত্যাকাণ্ড ঘটানো হলে এবং মঞ্জুর আগে থেকেই তা ভালোভাবে জানলে পরবর্তীতে তাঁর কথাবার্তায় এমন অস্পষ্টতা আর সঙ্গতিহীনতা আসত কি? এমন একটি ধারণা করা যায় যে, মঞ্জুরের অধীনস্থ অফিসাররা জিয়াকে হত্যা করার পর মঞ্জুরকে বাধ্য হয়েই অফিসারদের পক্ষ অবলম্বন করতে হয়েছিল।
সার্কিট হাউসে হামলার ব্যাপারে মঞ্জুর আগে জানতেন না এ ব্যাপারে একটি ধারণা পাওয়া যায় মেজর রেজাউল করিমের বর্ণিত একটি ঘটনা থেকে। জিয়া হত্যাকাণ্ড ঘটে যাওয়ার পর, ৩০ মে সকালে জেনারেল মঞ্জুরের সঙ্গে মেজর রেজাউল করিমের যখন প্রথম দেখা হয় তখন মঞ্জুর রেজাকে প্রশ্ন করেন সার্কিট হাউসে গিয়ে রেজা কী কী দেখেছেন তা নিয়ে। মেজর রেজা জিয়াউর রহমানসহ অন্যদের মৃতদেহের কথা জিওসিকে জানালে মঞ্জুর দুবার বলেন, “ওহ্, হোয়াট দে হ্যাভ ডান! হোয়াট দে হ্যাভ ডান!”
এরপর মঞ্জুর নিজের অধীনস্থ কিছু অফিসার সম্পর্কে রেজাকে বলেন, ‘‘ওদের তো মাথা গরম, তোমার মাথা ঠান্ডা আছে, তাই এখন থেকে তুমি আমার প্রধান নিরাপত্তা কর্মকর্তা হিসেবে দায়িত্ব পালন করবে।’’
বোঝা যায়, মঞ্জুর তাঁর সেনানিবাসের সেই সব অফিসার যারা সার্কিট হাউসে হামলায় অংশ নিয়েছিল তাদের উত্তেজিত অবস্থা নির্দেশ করেছিলেন। উল্লেখ্য, সার্কিট হাউসে হামলায় অংশ নেওয়া অফিসারদের মধ্যে লেফটেন্যান্ট থেকে লেফটেন্যান্ট কর্নেল পর্যন্ত বিভিন্ন পদের অফিসাররা ছিলেন। এদের বেশিরভাগই ছিলেন মুক্তিযোদ্ধা অফিসার। আর সে কারণে তাঁরা জেনারেল মঞ্জুরের ঘনিষ্ঠ ছিলেন।
কিছুদিন আগেই ঘটে গিয়েছিল আরেকটি ঘটনা। চট্টগ্রাম সেনানিবাসের কমান্ডারের পদ থেকে জেনারেল মঞ্জুরকে বদলি করা হয় ঢাকায় ডিফেন্স সার্ভিসেস কমান্ড অ্যান্ড স্টাফ কলেজের কমান্ড্যান্ট হিসেবে। এর অর্থ, জেনারেল মঞ্জুর পদাতিক ডিভিশনের সক্রিয় কমান্ডে আর থাকবেন না। উপরন্তু, স্টাফ কলেজের কমান্ড্যান্ট হিসেবে তাঁকে সিজিএসের নির্দেশ মানতে হবে যে, সিজিএস পদে মঞ্জুর কয়েক বছর আগে নিজেই ছিলেন। ফলে বদলির এই আদেশ মঞ্জুরসহ চট্টগ্রাম সেনানিবাসে তাঁর অনুরক্ত অফিসাররা মেনে নিতে পারেননি। রাষ্ট্রপতি জিয়ার প্রতি তাঁরা ক্ষুব্ধ হয়ে ওঠেন।
৩০ মে ভোর রাতে সার্কিট হাউসে হামলার পরিকল্পনা করায় এবং হত্যাকাণ্ড ঘটার পর সবচেয়ে সক্রিয় ছিলেন দুজন মুক্তিযোদ্ধা অফিসার: চট্টগ্রাম ডিভিশনাল হেড কোয়ার্টার্সের সিনিয়র স্টাফ অফিসার লেফটেন্যান্ট কর্নেল মতিউর রহমান ও ২১ ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের তৎকালীন কমান্ডিং অফিসার লেফটেন্যান্ট কর্নেল মেহবুবুর রহমান। মেহবুব ছিলেন জেনারেল মঞ্জুরের আপন ভাগ্নে।
সার্কিট হাউসে হামলায় কেবল অফিসাররাই অংশগ্রহণ করেছিলেন। বিভিন্ন অফিসারের বর্ণনায় জানা যায় যে, তাদের বলা হয়েছিল প্রেসিডেন্টকে সার্কিট হাউস থেকে তুলে ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টাল সেন্টারে নিয়ে আসা হবে, বিভিন্ন দাবি নিয়ে তাঁর সঙ্গে কথা বলার জন্য। কিন্তু প্রত্যক্ষদর্শীদের বর্ণনা অনুযায়ী, জিয়ার নিরাপত্তায় নিয়োজিত অফিসার ও সেনাসদস্যদের সঙ্গে হামলাকারীদের গোলাগুলি শুরু হওয়ার এক পর্যায়ে রাষ্ট্রপতি জিয়া তাঁর কক্ষ থেকে বাইরে বেরিয়ে আসেন। তখন লেফটেন্যান্ট কর্নেল মতিউর রহমান খুব কাছ থেকে স্বয়ংক্রিয় অস্ত্র দিয়ে এক ঝাঁক গুলি করে জিয়াকে হত্যা করেন।
(উল্লেখ্য, ১৯৭১ সালের এপ্রিল মাসে এই মতিউর রহমান সেনাবাহিনীর আরও দুই অফিসার ডালিম আর নূরের সঙ্গে পাকিস্তান থেকে পালিয়ে মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছিলেন। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে ডালিম ও নূর জড়িত ছিলেন সক্রিয়ভাবে)।
যে প্রশ্ন সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ তা হল, কার নির্দেশে মতিউর রহমান সেদিন জিয়াকে গুলি করেছিলেন? এর উত্তর কখনও জানা যায়নি। কারণ চট্টগ্রাম সেনানিবাসের সেনা কর্মকর্তারা আত্মসমর্পণের সিদ্ধান্ত নিলে জেনারেল মঞ্জুর এবং তাঁর ঘনিষ্ঠ কয়েকজন অফিসার সেনানিবাস ত্যাগ করে পালানোর চেষ্টা করেন। পলায়নের সময় একটি স্থানে সরকারের অনুগত একদল সৈনিকের সঙ্গে তাদের গুলিবিনিময় হয়। সে সময় লেফটেন্যান্ট কর্নেল মতিউর রহমান ও লেফটেন্যান্ট কর্নেল মেহবুবুর রহমান নিহত হন।
মেজর রেজাউল করিমের বক্তব্য থেকে একটি তথ্য জানা যায়; তা হল, মতিউর রহমান জিয়া হত্যাকাণ্ডের অল্প কদিন আগে ঢাকায় আর্মি হেড কোয়ার্টারে গিয়েছিলেন। সেখানে সেনাপ্রধান এরশাদসহ অনেকের সঙ্গেই নাকি তিনি কথা বলেছিলেন (কবির, পৃষ্ঠা ১৮৭)। লেফটেন্যান্ট কর্নেল মতিউর রহমান তখন কী আলোচনা করেছিলেন তা জানা যায়নি। অথচ তিনিই পরবর্তীতে জিয়াউর রহমানকে গুলি করে হত্যা করেন।
জেনারেল মঞ্জুর পুলিশের কাছে আত্মসমর্পণ করে পুলিশের হেফাজতে থেকেই বিচারের সম্মুখীন হতে চেয়েছিলেন। কিন্তু চট্টগ্রাম সেনানিবাস থেকে একটি সেনাদল গিয়ে পুলিশি হেফাজত থেকে মঞ্জুরকে তাঁর ইচ্ছার বিরুদ্ধে টেনেহিঁচড়ে সেনানিবাসে নিয়ে আসে এবং দ্রুত তাঁঁকে হত্যা করা হয়।
মঞ্জুরকে একদল উত্তেজিত সেনাসদস্য হত্যা করেছে এ কথা বলা হলেও দেখা যায়, মঞ্জুরের মাথায় পিস্তল দিয়ে মাত্র একটি গুলি করে তাঁকে হত্যা করা হয়েছে। একদল উচ্ছৃঙ্খল সৈনিক কাউকে হত্যা করলে মৃত ব্যক্তির শরীরে একাধিক আঘাত থাকার কথা। কিন্তু মঞ্জুরের শরীরে তা ছিল না।
জানা যায়, মঞ্জুর পুলিশের কাছে আত্মসমর্পণ করেছিলেন এই তথ্য জানার পর তৎকালীন বিমানবাহিনী প্রধান এয়ার ভাইস মার্শাল সদরুদ্দিন সেনাপ্রধান এরশাদকে বলেছিলেন মঞ্জুরকে কোনোভাবেই হত্যা না করতে। মঞ্জুরের হত্যার পর এরশাদ সদরুদ্দিনকে জানান, একদল উচ্ছৃঙ্খল সৈন্য মঞ্জুরকে হত্যা করেছে। সদরুদ্দিন তখন ক্ষুব্ধকন্ঠে এরশাদকে বলেছিলেন, “এই গল্প অন্য কাউকে বলুন। অ্যাট লিস্ট ডোন্ট আস্ক মি টু বিলিভ ইট।”
তথ্য সূত্র: ১. S. Mahmud Ali, “Understanding Bangladesh” (New York: Columbia University Press, 2010)
২. Ziauddin M. Choudhury, “Assassination of Ziaur Rahman and the Aftermath” (Dhaka: The University Press Limited, 2009)
৩. জুলফিকার আলি মাণিক, “জিয়া হত্যাকাণ্ড: নীল নকশার বিচার”
(ঢাকা: সময় প্রকাশন, ২০০৬)
৪. ত্রিশোনকু মল্লিক, “চট্টগ্রাম সেনাবিদ্রোহ”
(ঢাকা: দিব্যপ্রকাশ, ২০১৫)
৫. আনোয়ার কবির, “সশস্ত্র বাহিনীতে গণহত্যা: ১৯৭৫ থেকে ১৯৮১” প্রামাণ্য চিত্রের গ্রন্থরূপ
(ঢাকা: সাহিত্য প্রকাশ, ২০১৪)
৬. এ. এস. এম সামছুল আরেফিন, “জিয়া-মঞ্জুর হত্যাকাণ্ড এবং তারপর”
(ঢাকা: আহমদ পাবলিশিং হাউস, ১৯৯৮)
৭. মেজর রফিকুল ইসলাম পিএসসি, “একাশির রক্তাক্ত অধ্যায়”
(ঢাকা: আফসার ব্রাদার্স, ২০০২)।
পূর্বপশ্চিম