দোহার নবাবগঞ্জের সুই সুতার কারিগররা রাতদিন ব্যস্ত

398

স্টাফ রিপোর্টার ♦ সামনে আসছে মুসলমানদের সবচেয়ে বড় উৎসব পবিত্র ঈদ-উল-ফিতর। ঈদে সবাই নতুন জামা কাপড় পড়বে এটাই সবার চায়। একারনেই দোহার-নবাবগঞ্জের সুই সুতার কারিগররা রাতদিন ব্যস্ত থাকছে ঈদের কাজ নিয়ে। তাদের চোখে ঘুম নেই। নেই খাওয়ার সময়। আর ঈদ উপলক্ষ্যে দোহার নবাবগঞ্জ উপজেলার প্রতিটি দর্জির দোকানে কাজের চাপ অনেক বেশী।

এই দুই উপজেলার প্রতিটি পাড়া –মহল্লার টেইর্লাসের দোকানে কর্মচারীরা রাতভর কাজ করে। একটানা চলতে থাকে তাদের কাজ। নতুন কাপড় কাটাকাটি, একের পর এক কাপড় সাজানো ইত্যাদি করতে করতেই কেটে যাচ্ছে তাদের সময়। এই সব দোকানে শুধু নতুন কাপড়ের গন্ধ। যা দিয়ে দর্জিরা তৈরি করছেন আর্কষনীয় সব পোষাক।

দর্জির দোকানে তৈরি করা এই সব পোষাকের সেলাই অনেক ভাল এবং মাপটা সঠিক হয় বলে জানিয়েছেন—আসিফ নামে এক গ্রাহক। তাছাড়া এই সব কাপড়ে ক্রেতার ইচ্ছা ও চাহিদামতো কাজ ও ডিজাইন করা যায়। যেখানে থাকে নিজের স্বাতন্ত্র্যতা ও ফ্যাশন স্টাইল। এমন লোক অনেক আছেন যারা প্রতি ঈদে একের অধিক ড্রেস বানান। আর এটা প্রতিষ্ঠিত যে দোহার নবাবগঞ্জের মানুষ একটু বেশীই ফ্যাসন সচেতন ও আধুনিকতামুখী। অন্যান্য বারের তুলনায় এবারের ঈদে সেলাইয়ের মুজুরিটা একটু বেশীই বলে মনে করেন গ্রাহকরা। তবে দর্জিদের মতে ঈদের সময় মজুরিটা একটু বেশি হয় বলে তারা এ সময় অতি ব্যাস্ত থাকেন।

অন্য খবর  জয়পাড়া পাইলটের শিক্ষক আব্দুল জলিল মোল্লা পরলোকগত

বাজারে কাপড়ের দামটা একটু বেশী হওয়ায় এবার গ্রাহক চাহিদা সামান্য কম বলে মনে করেন টেইলার্স   মালিকরা এখন আর নতুন কোন অর্ডার নিচ্ছেন না। আর পরিচিত লোক ছাড়া তারা আর কোন নতুন অর্ডার নিবেন না বলে তারা জানান।

আপনার মতামত দিন