দোহার-নবাবগঞ্জের আওয়ামী লীগের নেতা কর্মীদের প্রতি সালমান এফ রহমানের নির্দেশনা

570
মাননীয় সংসদ জনাব সালমান এফ রহমানের পক্ষে নিজ নির্বাচনী এলাকার সকল আওয়ামিলীগ ও সকল অঙ্গসংঠনের সব নেতা কর্মীদের নির্দেশনা নিজ সংসদীয় আসনে স্থানীয় আওয়ামী লীগ ও এর অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীদের উদ্দেশে একাধিক নির্দেশনা প্রদান করেছেন প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা ও ঢাকা-১ আসনের সংসদ সদস্য (এমপি) সালমান ফজলুর রহমান (সালমান এফ রহমান)। সাম্প্রতিক ‘কিছু অনাকাঙ্ক্ষিত ও অনভিপ্রেত ঘটনার’ পরিপ্রেক্ষিতে আজ মঙ্গলবার নিজ নির্বাচনী এলাকা দোহার ও নবাবগঞ্জের আওয়ামী সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদককে লেখা এক চিঠিতে তিনি এ নির্দেশনা দেন। চিঠিতে সালমান এফ রহমান লিখেছেন, এলাকায় তার আগমনকে কেন্দ্র করে ‘বিশৃঙ্খলা ও জনদুর্ভোগ সৃষ্টিকারী কর্মসূচি/কর্মকাণ্ডকে তিনি নিরুৎসাহিত করতে চান। তিনি লিখেন, অতি-উৎসাহী নেতাকর্মীদের বিশৃঙ্খল উপস্থিতি, অনিয়ন্ত্রিত ও অপ্রয়োজনীয় মোটরসাইকেলের বহর সাধারণ জনগণের মনে বিরক্তি সৃষ্টি করে। এ ছাড়া এলাকায় অভ্যর্থনা প্রদানের জন্য মোটরসাইকেলের বহর বা বিশৃঙ্খল শো-ডাউন না করতে তিনি নির্দেশনা প্রদান করেন। কোনো সভা ও অনুষ্ঠান চলাকালে শৃঙ্খলা বজায় রাখা, অতিরিক্ত শ্লোগানসহ জনসাধারণের বিরক্তি উদ্রেককারী কর্মকাণ্ড থেকে নেতাকর্মীদের বিরত থাকতেও বলেন তিনি। এ ছাড়া দুই উপজেলার স্থানীয় প্রশাসনকে লেখা পৃথক এক চিঠিতে তিনি যত্রতত্র পোস্টার, ব্যানার ও ফেস্টুন অবিলম্বে অপসারণের নির্দেশ দিয়েছেন। তিনি লিখেছেন, শুধুমাত্র সরকারের উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ড প্রচারের স্বার্থে বিশেষ স্থানে পোস্টার, ব্যানার ও ফেস্টুন লাগানো যাবে। এসব ক্ষেত্রেও কেবল জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তার তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তিবিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়ের ছবি ব্যবহার করা যাবে। এ ছাড়া পূর্বানুমতি ব্যতিত এ ধরনের পোস্টার, ব্যানার বা ফেস্টুনে নিজের ছবি ব্যবহার না করতেও তিনি নেতাকর্মীদের নির্দেশ দিয়েছেন। দোহার ও নবাবগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদককে লেখা ওই চিঠিতে তিনি ছাত্রলীগ ও যুবলীগের নেতাকর্মীদের জন্য বিশেষ নির্দেশনাও দিয়েছেন। তিনি লিখেছেন, ‘একটি আদর্শ ছাত্র সংগঠন হিসেবে নিজেদেরকে সুশিক্ষিত করার পাশাপাশি ছাত্রলীগের গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব হওয়া উচিত সংশ্লিষ্ট শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের পড়াশুনা ও সহ-শিক্ষা কার্যক্রম উন্নয়নের সঙ্গে নিজেদের সম্পৃক্ত করা ও শিক্ষার্থীদের সুবিধা-অসুবিধার দেখভাল করা। শিক্ষার্থীদের শিক্ষা কার্যক্রমে যেন ব্যাঘাত না ঘটে এ বিষয়ে সবসময় ছাত্রলীগকে সজাগ থাকতে হবে।’ স্বেচ্ছাসেবামূলক ও সামাজিক কর্মকাণ্ডে অংশগ্রহণের মাধ্যমে আওয়ামী লীগের অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা আপামর জনসাধারণের আস্থা ও ভালোবাসা অর্জনের লক্ষ্যে কাজ করবে বলেও তিনি প্রত্যাশা ব্যক্ত করেন। তিনি বলেন, ‘সকলকে, বিশেষ করে তরুণ-তরুণীদের পড়াশুনা ও জ্ঞান অর্জনের দিকে মনোনিবেশ করতে হবে। সর্বোপরি আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের যাতে জনগণ ভালোবাসা ও শ্রদ্ধার চোখে দেখে সেভাবে চলাফেরা করতে হবে।’ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রচারিত বক্তব্যের বিপরীতে উগ্র প্রতিক্রিয়া দেখানোর পরিবর্তে তথ্য-প্রমাণ ও যুক্তি দিয়ে মোকাবিলার পরামর্শ দেন তিনি। কোনো ব্যক্তি বা মহল উসকানিমূলক কর্মকাণ্ড করলে নিজেরা প্রতিক্রিয়া না দেখিয়ে ওই বিষয়ে সংগঠনের শীর্ষ নেতৃত্বকে অবহিত করতেও আহ্বান জানান তিনি। এ ছাড়া কোনো দুর্নীতি, অন্যায়-অবিচার দৃষ্টিগোচর হলে আইনি প্রতিকার বা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সহায়তাও নিতে বলেন সালমান এফ রহমান।

নিজ সংসদীয় আসনে স্থানীয় আওয়ামী লীগ ও এর অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীদের উদ্দেশে একাধিক নির্দেশনা প্রদান করেছেন প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা ও ঢাকা-১ আসনের সংসদ সদস্য (এমপি) সালমান ফজলুর রহমান (সালমান এফ রহমান)।
সাম্প্রতিক ‘কিছু অনাকাঙ্ক্ষিত ও অনভিপ্রেত ঘটনার’ পরিপ্রেক্ষিতে আজ মঙ্গলবার নিজ নির্বাচনী এলাকা দোহার ও নবাবগঞ্জের আওয়ামী সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদককে লেখা এক চিঠিতে তিনি এ নির্দেশনা দেন।
চিঠিতে সালমান এফ রহমান লিখেছেন, এলাকায় তার আগমনকে কেন্দ্র করে ‘বিশৃঙ্খলা ও জনদুর্ভোগ সৃষ্টিকারী কর্মসূচি/কর্মকাণ্ডকে তিনি নিরুৎসাহিত করতে চান।
তিনি লিখেন, অতি-উৎসাহী নেতাকর্মীদের বিশৃঙ্খল উপস্থিতি, অনিয়ন্ত্রিত ও অপ্রয়োজনীয় মোটরসাইকেলের বহর সাধারণ জনগণের মনে বিরক্তি সৃষ্টি করে। এ ছাড়া এলাকায় অভ্যর্থনা প্রদানের জন্য মোটরসাইকেলের বহর বা বিশৃঙ্খল শো-ডাউন না করতে তিনি নির্দেশনা প্রদান করেন।
কোনো সভা ও অনুষ্ঠান চলাকালে শৃঙ্খলা বজায় রাখা, অতিরিক্ত শ্লোগানসহ জনসাধারণের বিরক্তি উদ্রেককারী কর্মকাণ্ড থেকে নেতাকর্মীদের বিরত থাকতেও বলেন তিনি।
এ ছাড়া দুই উপজেলার স্থানীয় প্রশাসনকে লেখা পৃথক এক চিঠিতে তিনি যত্রতত্র পোস্টার, ব্যানার ও ফেস্টুন অবিলম্বে অপসারণের নির্দেশ দিয়েছেন।
তিনি লিখেছেন, শুধুমাত্র সরকারের উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ড প্রচারের স্বার্থে বিশেষ স্থানে পোস্টার, ব্যানার ও ফেস্টুন লাগানো যাবে। এসব ক্ষেত্রেও কেবল জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তার তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তিবিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়ের ছবি ব্যবহার করা যাবে। এ ছাড়া পূর্বানুমতি ব্যতিত এ ধরনের পোস্টার, ব্যানার বা ফেস্টুনে নিজের ছবি ব্যবহার না করতেও তিনি নেতাকর্মীদের নির্দেশ দিয়েছেন।
দোহার ও নবাবগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদককে লেখা ওই চিঠিতে তিনি ছাত্রলীগ ও যুবলীগের নেতাকর্মীদের জন্য বিশেষ নির্দেশনাও দিয়েছেন।
তিনি লিখেছেন, ‘একটি আদর্শ ছাত্র সংগঠন হিসেবে নিজেদেরকে সুশিক্ষিত করার পাশাপাশি ছাত্রলীগের গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব হওয়া উচিত সংশ্লিষ্ট শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের পড়াশুনা ও সহ-শিক্ষা কার্যক্রম উন্নয়নের সঙ্গে নিজেদের সম্পৃক্ত করা ও শিক্ষার্থীদের সুবিধা-অসুবিধার দেখভাল করা। শিক্ষার্থীদের শিক্ষা কার্যক্রমে যেন ব্যাঘাত না ঘটে এ বিষয়ে সবসময় ছাত্রলীগকে সজাগ থাকতে হবে।’
স্বেচ্ছাসেবামূলক ও সামাজিক কর্মকাণ্ডে অংশগ্রহণের মাধ্যমে আওয়ামী লীগের অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা আপামর জনসাধারণের আস্থা ও ভালোবাসা অর্জনের লক্ষ্যে কাজ করবে বলেও তিনি প্রত্যাশা ব্যক্ত করেন।
তিনি বলেন, ‘সকলকে, বিশেষ করে তরুণ-তরুণীদের পড়াশুনা ও জ্ঞান অর্জনের দিকে মনোনিবেশ করতে হবে। সর্বোপরি আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের যাতে জনগণ ভালোবাসা ও শ্রদ্ধার চোখে দেখে সেভাবে চলাফেরা করতে হবে।’
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রচারিত বক্তব্যের বিপরীতে উগ্র প্রতিক্রিয়া দেখানোর পরিবর্তে তথ্য-প্রমাণ ও যুক্তি দিয়ে মোকাবিলার পরামর্শ দেন তিনি। কোনো ব্যক্তি বা মহল উসকানিমূলক কর্মকাণ্ড করলে নিজেরা প্রতিক্রিয়া না দেখিয়ে ওই বিষয়ে সংগঠনের শীর্ষ নেতৃত্বকে অবহিত করতেও আহ্বান জানান তিনি।
এ ছাড়া কোনো দুর্নীতি, অন্যায়-অবিচার দৃষ্টিগোচর হলে আইনি প্রতিকার বা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সহায়তাও নিতে বলেন সালমান এফ রহমান।প্রতি

আপনার মতামত দিন