ঢাকার দোহারের পদ্মা নদীতে অচিরেই বেরিবাঁধ নির্মানে ১ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দের আশ্বাস দিয়েছেন পরিকল্পনা মন্ত্রী আ.হ.ম মোস্তফা কামাল এম.পি। তিনি আরও বলেন, দোহারে পদ্মা নদীতে ভাঙ্গনের শিকার হয়ে বসত ভিটা হারিয়ে নিঃস্ব হয়েছে কয়েক হাজার পরিবার। নদী ভাঙন রোধে প্রায় ১ হাজার কোটি টাকা দেয়া হবে জানান তিনি।
পদ্মা ভাঙন রোধে ১ হাজার কোটি টাকা দিয়ে প্রথমে অরঙ্গবাদ থেকে বাহ্রাঘাট পর্যন্ত ৩ কিলোমিটার পর্যায়ক্রমে দোহারের ১০ কিলোমিটার ভাঙন রোধ করা হবে।
তিনি আরও বলেন বাংলাদেশের ক্রিকেটের সঙ্গে আমার অংগা-অংগি ভাবে জড়িত। ক্রিকেটের উন্নয়নের জন্য তিলে তিলে গড়ে তুলেছি। যখন দেখলাম আইসিসি থেকে সততা দূর হয়ে গেছে, দুর্ণীতি বাসা বেঁধেছে। আমাদের জোড় করে হারানোর ব্যবস্থা করা হল। তখন আইসিসির মত বিশ্বমানের এ সংস্থা থেকে আমি পদত্যাগ করতে কুন্ঠাবোধ করিনি।
ঢাকার দোহার উপজেলার পদ্মা ভাঙ্গন কবলিত বাহ্রাঘাটে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
৮ নভেম্বর রবিরার বিকাল ৫টায় দোহার উপজেলা আ’লীগের সভাপতি নজরুল ইসলাম বাবুলের সভাপতিত্বে এ সময় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বানিজ্য বিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ. রহমান, আইজিআর খান মো. আব্দুল মান্নান, ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি বেনজির আহমেদ, সাধারণ সম্পাদক মাহবুবুর রহমান, সেচ্ছাসেবক লীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি নির্মল রঞ্জন গুহ, দোহার উপজেলা চেয়ারম্যান আলমগীর হোসেন, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নূরুল করিম ভূইয়া, ঢাকা জেলা আওয়ামীলীগের সাবেক সহ-সভাপতি বজলুর রহমান কামাল, সাবেক যুগ্ন সম্পাদক ফজলুল হক, দোহার থানার ওসি সিরাজুল ইসলাম শেখ, দোহার উপজেলা যুবলীগের সভাপতি আলমাছ উদ্দিন, সাধারন সম্পাদক আব্দুর রহমান আকন্দ, দোহার উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগ সভাপতি বাশার চোকদার, সাধারন সম্পাদক হাবিবুর রহমান, নয়াবাড়ী ইউপি চেয়ারম্যান শামীম আহম্মেদ হান্নান, মহিলা নেত্রী শেখ আনার কলি পুতুল, উপজেলা ছাত্রলীগ সভাপতি হাবিবুর রহমান, সাধারন সম্পাদক রাজীব শরীফ, নয়াবাড়ী ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ সভাপতি কাজী আব্দুর রশিদ, সাধারন সম্পাদক আ. শহিদ মেম্বার, সাংগঠনিক সম্পাদক জাহাঙ্গীর আলম, সহ আওয়ামীলীগ ও অঙ্গসংগঠনের নেত্রীবৃন্দ। সভার সঞ্চালনা করেন দোহার উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদক আলী আহসান খোকন শিকদার।