বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ডাকা অসহযোগ আন্দোলনে ত্রিমুখী সংঘর্ষে হয়েছে ঢাকার দোহারে আহত হয়ে দোহার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স চিকিৎসা নিয়েছেন আনুষ্ঠানিক ৩০ জন। আহতদের তালিকায় প্রেসক্লাব সদস্যবৃন্দ, দোহার উপজেলা যুবলীগ, ছাত্রলীগ, স্বেচ্ছাসেবকলীগসহ আন্দোলনকারী ছাত্র-ছাত্রী রয়েছে। আহতদের মধ্যে ১জন নিজেকে গুলিবিদ্ধ বলে দাবী করেছেন। তিনি রাইপাড়া ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবক লীগের নেতা রাজীব মোল্লা।
এদিকে, পাচজনের অবস্থা আশংকাজনক হওয়ায় তাদেরকে ঢাকায় পাঠানো হয়েছে বলে জানান উপজেলা পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা । তবে, দোহার জেনারেল হাসপাতাল এবং জয়পাড়া ক্লিনিকে কেউ চিকিৎসা নেয়নি বলে জানা গিয়েছে।
আহতদের মধ্যে রয়েছে দোহার প্রেসক্লাবের কয়েকজন সদস্য, এছাড়াও যাদেরকে ঢাকায় পাঠানো হয়েছেন তারা হল লটাখোলা গ্রামের সেলিম বেপারীর ছেলে জাহিদ (২০), লক্ষী প্রসাদ এলাকার মুক্তিযোদ্ধা সন্তান ও স্বেচ্ছাসেবকলীগ নেতা রাজিব মোল্লা(৩৮), লটাখোলার আয়ুব আলীর ছেলে আব্দুল্লাহ, তানিয়া, আঁখি। রবিবার এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন দোহার উপজেলার পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা: জসিম উদ্দিন।
এছাড়াও সংঘর্ষের সময় ৫টি মোটরসাইকেল পুড়িয়ে দেওয়া হয়।
আটকের বিষয় দোহার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হারুনুর রশীদ বলেন, দুই পক্ষের সংর্ঘষের সময় আমরা কিছু লোক হেফাজতে রেখেছি । তারা ছাত্র হলে আমরা তাদেরকে ছেড়ে দিবো। মামলা প্রক্রিয়াধীন আছে বলে তিনি।