দোহারের প্রাথমিক শিক্ষক সমিতি ১৪ বছরে ও নির্বাচনের মূখ দেখেনি

775

শিক্ষকরা যেখানে মানুষ গড়ার কারিগর নামে সর্বস্তরে প্রশংসিত, তেমনি কোথাও কোথাও অবহেলিত। যেখানে দেশের সরকারের সর্বোচ্চো নীতিনির্দারক শিক্ষাকে আলাদা দৃষ্টি নজরে রেখে কাজ করছে, সেখানে দোহারের প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক সমিতির ১৪ টি বছর যাবত নির্বাচনের আলোর মূখ দেখেনি।

এটা কি অবহেলা? না প্রশাসনের দায়ীত্বহীনতা? অপর দিকে মাধ্যমিক স্কুলের মাধ্যমিক শিক্ষক সমিতির নির্বাচন বিগত ৪ বছর যাবত একই জালের মাছ হিসাবে আটকানো। পানি ঠিকই পান করছে কিন্ত জালে জরিয়ে জীবন যাপন করছে।কে এই আটকানো জাল থেকে ছাড়াবে?

এই ব্যাপারে ফেরদৌস সুলতানাকে প্রশ্ন করা হলে, তিনি ব্যাপারটা জানেন। এবং এই ব্যাপারে আর কথা বলতে চান না, ব্যাপারটা সুকৌশলে এড়িয়া যান।

মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার মুন্নি হোসেন তিনিও একই ভাবে এড়িয়ে যান। বর্তমানে তিনি বদলি হয়ে অন্যত্র চলে গেছেন।

দোহার উপজেলা চেয়ারম্যান আলমগীর হোসেনকে ফোনালাপে জানতে চাইলে তিনিও কিছুই জানেন না এবং তার কাছে এ যাবৎ কেউ আসেননি।

ঢাকা ১ আসনের এমপি সালমা ইসরামকে ফোন করলে বলেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী যেখানে শিক্ষার মান শিক্ষকের মর্যাদা যাহাতে সব সময় অক্ষুন্ন থাকে সেই দিকে আমাদের সকলের দৃষ্টি রাখার জন্য বলেছে, সেখানে দোহারের স্কুলের শিক্ষকের প্রানের দাবি এইভাবে পরে থাকতে পারেনা।অবশ্যই নজর দেওয়া হবে বলে আশ্বাস দেন।

অন্য খবর  ছয় মাসে ছয় শিক্ষার্থীর মৃত্যু: পদ্মার মৈনট ঘাটে নামা নিষিদ্ধ

পরিসংখান জানা যায় বিগত ২০০২ সাল থেকে ২০১৬ সাল পর্যন্ত কোন রকম আলোচনা সভা বা মতবিনিময় সভা করেনি। তবে সহকারী শিক্ষক পরিষদ নামে একটি পরিষদ আছে। গত ১ বছর যাবত কাজ করছে, শিক্ষকের দাবী আদায়ের লক্ষ নিয়ে। আদৌ এর কোন কার্যক্রম নেই। তাই সুধিসমাজ মনে করে এর কোথায় কি ফাক ফোকর আছে দেখে প্রয়োজনীয় ব্যাবস্হা নেওয়াটাই জরুরী বলে মনে করেন?

আপনার মতামত দিন