ঢাকা জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মাহবুবুর রহমান বলেছেন, বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মানুষের উন্নয়নে এলাকার উন্নয়নে আমাকে দেয়ার সুযোগ করে দিয়েছেন, কাজেই আমি দুই হাত খুলে দিয়েই যাব। ঢাকা জেলা পরিষদের আওতায় ৫টি উপজেলা সহ সংশ্লিষ্ট সবকটি এলাকায় ব্যাপক উন্নয়ন কর্মযজ্ঞ চলছে। উন্নয়নের এমন ধারাবাহিকতা নিয়ে এগিয়ে যাবে ঢাকা জেলা পরিষদ। তিনি শুক্রবার শারদীয় দুর্গোৎসবের শেষ দিনে ঢাকার দোহার উপজেলার বিভিন্ন পূজা মন্ডপ পরিদর্শণকালে এসব কথা বলেন।
শুক্রবার বিকেল থেকে রাত পর্যন্ত তিনি দোহারের দক্ষিণ জয়পাড়া হরিসভা মন্দির, লটাখোলা চর জয়পাড়া সার্বজনীন দূর্গা মন্দির, চরজয়পাড়া গোসাইবাড়ি মন্দির ও কেন্দ্রীয় নাট মন্দির সহ বেশ কয়েকটি মন্দিরে গিয়ে সনাতন ধর্মালম্বীদের সাথে মতবিনিময় করেন।
এসময় মাহবুবুর রহমান বলেন, পুরো ঢাকা জেলাকে আমি উন্নয়নের মহাসড়কে নিয়ে যাব। দোহারের যে মন্দিরগুলো অর্থের অভাবে উন্নয়ন হচ্ছে না এগুলোতে আমি পর্যায়ক্রমে কাজ করব। তিনি জেলা পরিষদের অর্থায়নে ঐতিহ্যবাহী লটাখোলা চর জয়পাড়া সার্বজনীন দূর্গামন্দিরের আধুনিক ভবন করে দেয়ার ঘোষণার পাশাপাশি বেশ কয়েকটি মন্দিরে উন্নয়ন কাজ শুরু করার আশ্বাস দেন।
এসময় উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবকলীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি নির্মল রঞ্জন গুহ, দোহার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আফরোজা আক্তার রিবা, উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) সালমা খাতুন, উপজেলা আ’লীগের সাধারণ সম্পাদক আলী আহসান খোকন শিকদার, যুগ্ম সম্পাদক গিয়াস আল মামুন, আউলাদ হোসেন, ঢাকা জেলা আ’লীগের মহিলা বিষয়ক সম্পাদিকা লাবন্য ভূইয়া, ঢাকা জেলা পরিষদের প্যানেল চেয়ারম্যান শাহজাহান মোল্লা, ঢাকা জেলা যুবলীগের সহ-সভাপতি সালাউদ্দিন দরানী, দোহার উপজেলা পূজা উদযাপন পরিষদের সাধারণ সম্পাদক সাংবাদিক অমিতাভ পাল অপু, নবাবগঞ্জ উপজেলা স্বেচ্ছাসেবকলীগের সভাপতি পলাশ চৌধুরী, চূড়াইন ইউপি চেয়ারম্যান আ. জলিল, দোহারের সাবেক ছাত্রনেতা মোক্তার হোসেন, স্বেচ্ছাসেবক লীগের শেখ সালাহউদ্দিন, ছাত্রলীগের মোশারফ হোসেন শান্ত ও আউলাদ হোসেন রিয়াদ সহ আরও অনেকে।