আমি করোনা ভাইরাসকে সহজ ভাবেও নিচ্ছি না আবার অনেক জটিল করেও দেখছি না। কেননা কভিড-১৯ সাধারন জ্বর,সর্দি,কাশির মতই সাধারণ রোগের মতোই।তবে ১-১২ বছরের শিশু, বয়স্ক ব্যক্তি এবং যাদের শারীরিক অন্য কোন সমস্যা আছে তাদের জন্য বিপদজনক। একটি গবেষণায় পড়েছি এই করোনা ভাইরাসটির নতুন রুপই হচ্ছে কভিড- ১৯।দীর্ঘদিন ধরেই এই ভাইরাস মানুষের দেহে বিরাজ করছে যার উপসর্গ হয় জ্বর,সর্দি-কাশি।গবেষণার প্রতিবেদনে আরো বলা হয় পৃথিবীর প্রত্যেক মানুষেরই একবার হলেও করোনা হয়েছে জ্বর, ঠাণ্ডাগরম, সর্দি-কাশি মাধ্যমে। আর এই ভাইরাসের পরবর্তিত রুপ হল কভিড১৯। যার উপসর্গ জ্বর,সর্দি,কাশি,ঠান্ডা সাথে শ্বাসকষ্ট রয়েছে।
বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থা কিছুদিন আগে এক বিবৃতিতে বলেছে হয়ত এই ভাইরাস নির্মূল করা প্রায় অসম্ভব। তাই এই পরিস্থিতির সাথে আমাদের তাল মিলিয়ে চলতে হবে।আর আমাদেরকে অবশ্যই সচেতনতার সাথে চলতে হবে।যত বেশি অসচেতন হবে ততবেশি আমরা আক্রান্ত হবো। তাই পরিস্থিতি মোকাবেলা য় সকলকে নিয়মিত স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে। হ্যা আমাদের পড়াশোনা ব্যাপক ক্ষতি হচ্ছে।কিন্তু আমি মনে করি যেখানে টিকে থাকাটাই আমাদের জন্য চ্যালেঞ্জ সেখানে এই ক্ষতি কিছুই নয়।কারন যুগে যুগে ঠিকে থাকার জন্য মানুষকে প্রতিদান দিতে হয়েছে আর মানুষ সেই ক্ষতি পুশিয়ে নিয়েছে। তাই চেষ্টা করলে আমরা ক্ষতি কাটিয়ে উঠতে পারবো।
আমাদের দোহার-নবাবগঞ্জের মানুষের অসচেতনতার জন্য দুই উপজেলার প্রায় ৫ লাখ মানুষ ঝুকিতে আছে। এরই মধ্যে আক্রান্ত প্রায় তিন শতাধিক যা দেশের ৪২ টি জেলার থেকেও বেশি। দায়িত্ব শুধু সরকারের নয় আমাদের নাগরিক হিসেবেও অনেক দায়িত্ব আছে। যা পালন করিনি বলেই আমাদের এই দশা। আশাকরি আমাদের সচেতনতা পারে এই পরিস্থিতি থেকে মুক্তি দিতে।
মোঃমিথুন হোসেন জয়
সভাপতি
দোহার-নবাবগঞ্জ ছাত্রকল্যাণ পরিষদ,জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়