বাংলাদেশের কমিউনিস্ট আন্দোলনের পুরোধা বিপ্লবী বাম নেতা কমরেড খন্দকার আলী আব্বাস ছিলেন ঘুণে ধরা সমাজ ব্যবস্থা পরিবর্তনের যোদ্ধা। দ্বিতীয় মৃত্যু বার্ষিকীতে শনিবার বিকাল ৪টায় নবাবগঞ্জ লাল বারান্দা চত্বরে আয়োজিত স্মরণ সভায় বক্তারা এ কথা বলেন।
বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির ঢাকা জেলা সম্পাদক সেকান্দার হোসেনের সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক, নারী নেত্রী বহ্নিশিখা জামালী, আকবর খান, সাংবাদিক আজহারুল হক, জালাল উদ্দিন, জুয়েল মাহমুদ ও জাকির হোসেন প্রমুখ।
স্মরণ সভায় বক্তারা বলেন, শোষণমুক্ত সমাজ প্রতিষ্ঠায় আলী আব্বাস ছিলেন আপোষহীন বিপ্লবী। জেল জুলুম হুলিয়াকে উপেক্ষা করে সত্তরের দশকে ১০ বছর আত্মগোপনে থেকে সাম্যবাদ প্রতিষ্ঠায় কাজ করেছেন। সাম্রাজ্যবাদ, সমান্তবাদ, সাম্প্রদায়িকতা ও দূবৃর্ত্তায়ন মুক্ত করতে লোভ লালসার উর্দ্ধে থেকে কাজ করেছেন। নতুন প্রজম্মকে তার আর্দশ ধারণ করে এগিয়ে যেতে হবে।
খন্দকার আলী আব্বাস তার রাজনৈতিক জীবনে মাওলানা ভাষানীর জাতীয় কৃষক সমিতি, সাম্যবাদীদলের সাধারণ সম্পাদক, বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির পলিটব্যুরোর সদস্য ও বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতির দায়িত্ব পালন করে গেছেন।