দোহার উপজেলার ইকরাশি মেডিকেল রোডের পিছনের চকে চলছে নিয়মিত জুয়ার আসর। দেখার যেন কেঊ নেই। সাধারণতঃ যুবক বয়সী বেকাররসহ পালামগঞ্জ বাজারের দিয়ে থাকে স্থানীয় বখাটেরা। এদের মাঝে আছে সেণ্টু(৩২), সানু(২৫) সহ আরো অনেকে।
তবে এলাকাবাসীর অভিযোগ, পুলিশের সোর্স বলে পরিচিত ফজল এদের মদদদাতা। তাই প্রসাশনকে জানালেও কিছু হয় না।
এর ফলে নিয়মিত ছিনতাইয়ের শিকার হচ্ছে সন্ধ্যার পর মেডিকেল রোড দিয়ে চলাচলকারী পথচারী ও রিকশা আরোহীরা। অল্প বয়সী নারী ও মহিলারা নিয়মিত ইভটিজিং এর শিকার হয়। বখাটেদের ভয়ে কেও কিছু বলতেও ভয় পায়।
জুয়ার আসরে নিয়মিত যাতায়াতকারী এক ব্যাক্তি নাম প্রকাশ না করার শর্তে নিউজ৩৯ কে বলেন, প্রতিদিন ৪টা কোর্টে এই আসর বসে। আর ৪টি কোর্ট থেকে ৫০০ করে মোট ২০০০টাকা বখাটেদের বখরা হিসাবে দিতে হয়।
সরেজমিন তদন্তে শুক্রবার রাতে নিউজ৩৯ বিশেষ টিম দেখতে পায় যে, চকের ভিতরে সাবেক এক সেনা কর্মকর্তার বাড়ির পাশে জুয়ার আসর চলছে।
এ সময় লোকমান নামের এক পত্থচারীকে হাতে লাঠি নিয়ে চলাচলের কারণ জিজ্ঞাসা করলে তিনি জানান, এই পর্যন্ত ৩ বার তিনি ছিনতাইয়ের শিকার হয়েছেন; আর তাই আত্মরক্ষার্তে তিনি এই পন্থা বেছে নিয়েছেন।
প্রচন্ড বিরক্ত এলাকাবাসী এই সমস্যা থেকে দ্রুত মুক্তি পেতে প্রসাশনের আন্তরিক হস্তক্ষেপ কামনা করেছে।