সোমবার ( ২৫ নভেম্বর) সকাল সাড়ে ১১টা থেকে তাদেরকে শুল্ক গোয়েন্দার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা জিজ্ঞাসাবাদ করছেন।
পেঁয়াজ নিয়ে কারসাজির সঙ্গে সম্পৃক্ত ৪৭ আমদানিকারকের মধ্যে শীর্ষ ১০ ব্যবসায়ীকে জিজ্ঞাসাবাদ করছে শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তর। জিজ্ঞাসাবাদকৃতরা হলেন একতা, আরএম এগ্রো, বিআইচ, জগদ্বীশ, সাজ্জাদ, দীপা, ফল মাহমুদ ট্রেডার্স, সুমাইয়া, নুর এন্টার, টিএম ট্রেডার্সের সত্বাধিকারী।
শুল্ক গোয়েন্দা সূত্র জানিয়েছে, এ সব প্রতিষ্ঠানের গত ৩ মাসে আমদানি ও বিক্রি সংক্রান্ত যাবতীয় তথ্যের বিষয়ে শুল্ক গোয়েন্দারা জিজ্ঞাসাবাদ করছেন। এছাড়া অতি মুনাফার অভিযোগে মোট ৩৪১ আমদানিকারক প্রতিষ্ঠানের তালিকা করেছে শুল্ক গোয়েন্দা। তারাও নজরদারিতে আছে। প্রয়োজনে এসব প্রতিষ্ঠানের মালিকদেরও ডেকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হতে পারে।
গেল আগস্ট থেকে ১৮ নভেম্বর পর্যন্ত দেশে এক লাখ ৬৭ হাজার টন পেঁয়াজ আমদানি হয়েছে। এতে খরচ হয় ৬৬০ কোটি টাকা। প্রাথমিক পর্যায়ে যেসব আমদানিকারক ১ হাজার টনের বেশি পেঁয়াজ এনেছে তাদেরই জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।
এদিকে, রাজধানীর খুচরা বাজারে আজ প্রতি কেজি দেশি পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে, ২৩০-২৪০ টাকা দরে। চীন ও মিসরের পেঁয়াজের কেজি ১৬০ থেকে ১৭০ টাকা।