নবাবগঞ্জ উপজেলার মাঝির কান্দা গ্রাম থেকে গত ৪মে ১২ বছরের ৬ষ্ঠ শ্রেনী পড়ুয়া এক কিশোরীকে অপহরন করা হয়। নবাবগঞ্জ থানা পুলিশের সার্বিক সহায়তায় গত রবিবার এস.আই ফিরজের তত্বাবধানে ১১দিন পর উদ্ধার করা হয়েছে কিশোরীকে।যখন ৪র্থ ধাপের নির্বাচনের আমেজ বইছে। সবাই ব্যাস্ত সময় কাটাচ্ছে ৭ই মে নির্বাচন নিয়ে। এরই সুযোগকে কাজে লাগিয়ে অপহরন করা হয় কিশোরীকে।
পরিবারের দাবি ৪মে প্রতিদিনের মতো তাদের বাড়ির সামনে ঝাল মুড়ি খাওয়ার উদ্দেশ্যে বের হয়। কিন্তু পূর্ব পরিকল্পনা অনুযায়ী অপহরন কারীরা সেখানে অবস্থান করে। সুযোগ বুঝে ক্লোরোফোমের সাহায্যে কিশোরীকে অজ্ঞান করা হয় এবং ব্যাটারি চালিত ইজিবাইক ব্যাবহার করে অঞ্জাত স্থানে নিয়ে যাওয়া হয়।
তার পর কিশোরির পরিবারকে স্থানীয় লোক জনের মাধ্যমে হুমকি দেওয়া হয়।এর ফলে অপহরনের অভিযোগে কিশোরীর পরিবার নবাবগঞ্জ থানায় ইমরান (১৮)পিতা:তমিজদ্দিন গ্রাম: পালামগঞ্জকে প্রধান আসামী করে ৬ থেকে ৭ জনের নামে নারী নির্যাতন আইনে একটি মামলা করা হয়। মামলায় বাকী আসামীরা হলেন, প্রধান আসামীর বড় ভাই মিরাজ(২৫) পিতা: তমিজদ্দিন গ্রাম: পালামগঞ্জ , তার ভাবী রেহেনা(২৮) বেগম সহ অঞ্জাত ৪ থেকে ৫ জন।আসামীদের মধ্যে ২ জন কে আটক করতে সক্ষম হয় নবাবগঞ্জ থানা পুলিশ। দ্রুত বিচার আইনে তাদের মধ্যে একজনকে কেন্দ্রীয় কারাগারে পাঠানো হয়।