অনলাইন ডেস্ক: ঢাকা জেলা বিএনপির সভাপতি খন্দকার আবু আশফাকের জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। আবু আশফাক হাইকোর্ট থেকে ছয় সপ্তাহের জামিনে ছিলেন। সর্বশেষ ২০২২ সালের ৭ ডিসেম্বর গ্রেফতার হয়েছিলেন আবু আশফাক।
একইসাথে দোহার উপজেলা বিএনপির সভাপতি নজরুল ইসলাম মেছের ও সাধারণ সম্পাদক মাসুদ পারভেজ এর জামিন নামঞ্জুর করে তাদেরকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
সোমবার ঢাকার চিফ জুডিশিয়াল আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিন আবেদন করলে আদালত তার জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে প্রেরণ করেন। আবু আশফাকের আইনজীবী অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম সজল মানবজমিনকে বলেন, বিএনপি নেতা আবু আশফাক ঢাকার নবাবগঞ্জ ও দোহারের চারটি মামলায় আত্মসমর্পণ করেন। আদালত তার জামিন নাকচ করে কারাগারে প্রেরণ করেন।
এদিকে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, ‘বিএনপির আন্দোলন করলেও অত্যাচারিত হয়, আর বিশ্রাম নিলেও সরকার ভয় পায়। মনে করে এই বুঝি বিএনপি তাদের ক্ষমতা থেকে উৎখাত করল। এই ভয় থেকেই সরকার বিএনপির জনপ্রিয় নেতা খন্দকার আবু আশফাককে গ্রেফতার করেছে।
গত ৭ই ডিসেম্বর নয়াপল্টনে পুলিশের সঙ্গে বিএনপি’র নেতাকর্মীদের সংঘর্ষের মামলায় গ্রেপ্তার হয়েছিলেন আবু আশফাক। পরে ৭ই ফেব্রুয়ারি হাইকোর্ট জামিন দিলে কারামুক্ত হন তিনি।
অনলাইন ডেস্ক: ঢাকা জেলা বিএনপির সভাপতি খন্দকার আবু আশফাকের জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। আবু আশফাক হাইকোর্ট থেকে ছয় সপ্তাহের জামিনে ছিলেন। সর্বশেষ ২০২২ সালের ৭ ডিসেম্বর গ্রেফতার হয়েছিলেন আবু আশফাক।
একইসাথে দোহার উপজেলা বিএনপির সভাপতি নজরুল ইসলাম মেছের ও সাধারণ সম্পাদক মাসুদ পারভেজ এর জামিন নামঞ্জুর করে তাদেরকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
সোমবার ঢাকার চিফ জুডিশিয়াল আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিন আবেদন করলে আদালত তার জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে প্রেরণ করেন। আবু আশফাকের আইনজীবী অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম সজল মানবজমিনকে বলেন, বিএনপি নেতা আবু আশফাক ঢাকার নবাবগঞ্জ ও দোহারের চারটি মামলায় আত্মসমর্পণ করেন। আদালত তার জামিন নাকচ করে কারাগারে প্রেরণ করেন।
এদিকে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, ‘বিএনপির আন্দোলন করলেও অত্যাচারিত হয়, আর বিশ্রাম নিলেও সরকার ভয় পায়। মনে করে এই বুঝি বিএনপি তাদের ক্ষমতা থেকে উৎখাত করল। এই ভয় থেকেই সরকার বিএনপির জনপ্রিয় নেতা খন্দকার আবু আশফাককে গ্রেফতার করেছে।
গত ৭ই ডিসেম্বর নয়াপল্টনে পুলিশের সঙ্গে বিএনপি’র নেতাকর্মীদের সংঘর্ষের মামলায় গ্রেপ্তার হয়েছিলেন আবু আশফাক। পরে ৭ই ফেব্রুয়ারি হাইকোর্ট জামিন দিলে কারামুক্ত হন তিনি।