১৬ মে ২০২০ তারিখ থেকে শুরু হয়েছে ডিএনএসএমের মধ্যবিত্তদের নিয়ে প্রকল্প। এই প্রকল্পের আওতায় দোহারের প্রায় ৩০০ মধ্যবিত্ত পরিবারের মাঝে পৌছে যাবে নিত্য প্রয়োজনীয় খাদ্য সামগ্রী। ফোনের মাধ্যমে সাহায্যের আবেদন করলেই খাবার পৌছে যাবে মধ্যবিত্তের দ্বারে।

প্রায় ২০ কেজির এই প্যাকেজে থাকছে এরই ধারাবাহিকতায় ১২ কেজি চাল, ১ কেজি ডাল, ১ কেজি তেল, ২ কেজি আলু, ১ কেজি পিয়াজ, ১ কেজি চিনি, ১ কেজি লবণ, ১ প্যাকেট সেমাই, ১ টি লাক্স সাবান। ৪৫০ প্যাকেট ত্রান দেয়ার পর এই উদ্যোগ গ্রহনে যে মানুষটির অবদান অন্যতম সেই ব্যক্তিটি হলো বানাঘাটার মোল্লা বাড়ির সন্তান, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী তানভির আহমেদ সানু। ডিএনএসএমের প্রতিটি কাজে যাকে সবচেয়ে পাশে পেয়েছে, পেয়েছে উৎসাহ সেই ব্যক্তিটি তানভির আহমেদ সানু। সব সময় আড়ালে থাকতে পছন্দ করা মানুষটি মধ্যবিত্ত প্রকল্পের অন্যতম এক উদ্যোক্তা।

৪৫০ প্যাকেট ত্রান বিতরনের পর ডিএনএমএম যখন কিছু দিন বিশ্রামে থাকার চিন্তা করছে তখনই মুশফিকুর রহমান লিমনের পরামর্শে শুরু হয় দোহার নবাবগঞ্জের মধ্যবিত্ত মানুষদের জন্য মধ্যবিত্ত প্রোগ্রাম। এই উদ্যোগের কথা তানভির আহমেদ সানুকে যখন জানানো হয় তখন তিনি নিজে ঢাকা থেকে জয়পাড়া এসে ডিএনএসএমের সভাপতি ও নিউজ৩৯ এর সম্পাদক তারেক রাজিবের কাছে তুলে দেন ৫০ হাজার টাকা। সব সময় প্রচারের বাইরে থেকে মানুষের জন্য কাজ করে যাওয়া এই মানুষটি কখনোই চান নি ফোকাস হতে।কিন্তু মানুষকে দানের ব্যাপারে আরো উৎসাহিত করতেই তাকে এই ফোজাসে নিয়ে আসা। এই করোনা কালে শুধু ডিএনএসএম না, নিজের গ্রাম বানাঘাটাতে ব্যক্তি উদ্যোগে তিনি বিতরন করেছেন ৫০০ পরিবারের নিত্য প্রয়োজনীয় খাদ্য দ্রব্য।

অন্য খবর  চালনাই ইট ভাটায় শিশু শ্রম: দেখার কেউ নেই

এই কঠিন সময়ে দোহার-নবাবগঞ্জের সাধারন মানুষের পাশে থাকায় দোহার-নবাবগঞ্জ সোশ্যাল মুভমেন্টের পক্ষ থেকে তাকে ধন্যবাদ। আল্লাহ তার নেক হায়াত দান করুন।

আপনার মতামত দিন