জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে কেরাণীগঞ্জ মডেল থানা আওয়ামী লীগের উদ্যোগে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। ১০ জানুয়ারি রোববার বিকেলে জিনজিরা ইউনিয়নের জিসান কমিউনিটি সেন্টারে এ আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। কেরানীগঞ্জ মডেল থানা আওয়ামী লীগের যুগ্ন আহবায়ক ও জিনিজিরা ইউপি চেয়ারম্যান হাজী সাকুর হোসেন সাকুর সভাপতিত্বে এ সময় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কেরানীগঞ্জ উপজেলা চেয়ারম্যান শাহীন আহমেদ।
সভায় অন্যান্যের মধ্যে সংক্ষিপ্ত বক্তব্য রাখেন ঢাকা জেলা আওয়ামীলীগ নেতা হাবিবুর রহমান হাবিব,আসরারুল হাসান আশু,ঢাকা জেলা পরিষদের সদস্য সোহরাব হোসেন খোকন, আব্দুল বারেক,রোহিতপুর ইউপি চেয়ারম্যান হাজী আব্দুল আলী,শুভাঢ্যা ইউপি চেয়ারম্যান হাজী মোঃ ইকবাল হোসেন,তারানগর ইউপি চেয়ারম্যান মোশারফ হোসেন ফারুক,কলাতিয়া ইউপি চেয়ারম্যান মো.তাহেরআলী,হযরতপুর ইউপিচেয়ারম্যান আনোয়ার হোসেন আয়নাল,শাক্তা ইউপি চেয়ারম্যান হাজী মো.সালাহ উদ্দিন লিটন,কালিন্দী ইউপি চেয়ারম্যান মোজাম্মেল হোসেন, ঢাকা জেলা আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক মোঃ ইয়াসিন, কেরানীগঞ্জ মডেল থানা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি হারুন অর রশিদ, দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানা আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি হাজী মিরাজুর রহমান সুুমন, সাধারণ সম্পাদক রমজান আলী মেম্বার,মডেল থানা কৃষকলীগ সভাপতি তারেক হাসান ও মডেল থানা শ্রমিকলীগ সভাপতি বছির উদ্দিন, কালিন্দী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি হাজী মো.আশ্রাফ আলী, সাধারণ সম্পাদক মো.হুমায়ুন গনি,সাংগঠনিক সম্পাদক হাজী মো.জাহিদ হোসেন রনি।
এসময় প্রধান অতিথির বক্তব্যে শাহীন আহমেদ বলেন, ১৯৭২ সালে ১০ জানুয়ারী আজকের এইদিন দীর্ঘ ২৩ বছর লড়াই যুদ্ধ করে বাংলাদেশের মানুষের ভাগ্য পরিবর্তন, স্বপ্নপূরণ, একটি স্বাধীন মানচিত্র উপহার দিয়েছেন। সেই মহান মানুষটির স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস আজ। কেরানীগঞ্জে উপজেলায় রাজনীতির নামে শুরু হয়েছে অপরাজনীতি। আমরা ২০০১ সাল থেকে ২০২০ সাল পর্যন্ত হামলা মামলা, রক্ত দিয়ে দলকে সুসংগঠিত রেখেছি। আজ আওয়ামী লীগের কমিটি বিএনপির হাতে চলে গেছে মন্তব্য করে তিনি বলেন,কেরানীগঞ্জ মডেল থানা আওয়ামী লীগের মধ্যে বিভাজন করার জন্য একটি কুচক্রি মহল বিএনপি আমান, মন্টুর আওয়ামীলীগের আহবায়ক কমিটিতে ঢুকে পড়েছে। এ ধরনের ধানের শীষ মার্কা আওয়ামীলীগ দিয়ে আওয়ামীলীগের রাজনীতি চলবে না। কেরানীগঞ্জের তৃণমূল আওয়ামী লীগের নেতৃত্ব দিবে। আমি এবং বিদ্যুৎ, জ্বালানী ও খনিজসম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বিপু এমপি সব সময় আপনাদের পাশে আছি, এবং ভবিষ্যতেও থাকব ইনশাআল্লাহ।