১৫ বছর পর দেশে কেন চাচা: নাজমুল হুদা

1134
ব্যারিস্টার নাজমুল হুদা
ব্যারিস্টার নাজমুল হুদা - ফাইল ফটো

১৫ বছর আপনি দোহারের মানুষের পাশে ছিলেন না, আজ হঠাৎ ১৫ বছর পর দোহারের মাটিতে আপনার আগমন কেন চাচা। আপনি যদি চাইতেন আমাকে বলতেন আমি আপনাকে এই দোহারের এমপি বানাতাম। অথচ আপনি বিভিন্ন জায়গায় বলেন আমি আপনাকে দোহারে প্রবেশ করতে দেই নি। তাহলে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর হঠাৎ করে দোহারে কেন এলেন?

আর এলেনই যখন প্রতিষ্ঠানের কর্মচারীর নির্বাচন করতেই কেন এলেন? আপনার দলের মাহবুব, বাবুল, ফজলুরা কোথায় গেল? শুক্রবার কুসুমহাটি ইউনিয়নে নির্বাচনী প্রচারণা চালানোর সময় এক উঠান বৈঠকে সালমান এফ রহমানের উদ্যেশ্যে তিনি এই প্রশ্ন করেন।
তিনি সকল নেতা কর্মীর উদ্দেশ্যে ভয়বিহীন অবস্থায় নির্বাচনী প্রচারে অংশ নিতে বলেন। তিনি বলেন হামলা-মামলা, ভয় ও আতংক সৃষ্টি করে নির্বাচনী মাঠ থেকে আমাদের দুরে সরিয়ে দেয়া যাবে না।
যদি নির্বাচনী প্রচারণার দায়ে কারো মামলা হয় আমি নিজে তার পক্ষে আইনজীবি হিসাবে কোর্টে লড়াই করবো। কারো কোন টাকার প্রয়োজন পরবে না। এই মামলার সব খরচ আমি নিজে বহন করবো বলে ঘোষণা দেন নাজমুল হুদা।
নাজমুল হুদা বলেন, সারা জীবন আমি দোহারের উন্নয়নে কাজ করে গেছি, যার ফলে এই অঞ্চলের মানুষ আমাকে ভালবাসে। আমি দোহারকে নিয়ে এখনও স্বপ্ন দেখি। দেখি দোহারকে বাংলাদেশের শ্রেষ্ঠ সমৃদ্ধশালী উপজেলা হিসাবে প্রতিষ্ঠা করার। আমি দোহারের উন্নয়নের জন্য জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কাজ করে যাব।
এই সময সভায় উপস্থিত ছিলেন চেয়ারম্যাস প্রার্থী সিরাজুল ইসলাম ভুলু, কুসুমহাটি ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুল ওয়াহাব দোহারী, ঢাকা জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সাধারণ সম্পাদক ওয়াহিদুর রহমান বানী, আতিক বাবুল, স্বেচ্ছাসেবকদল নেতা মশিউর রহমান মাখন সহ বিএনপি নেতাকর্মীরা।

আপনার মতামত দিন